সত্যিকারভাবে মুজিব আদর্শের কোনো নেতাকর্মী কোনভাবেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত এবং সাংগঠনিক কাঠামো অবজ্ঞা করতে পারেন না।
অভিভাবকের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়ার মাঝেই নেতৃত্তের পরিচয়। অসংলগ্ন আচরণ এবং বালখিল্য সুলভ বক্তব্য নেতৃত্বকে কলুষিত করে। সকলেরই এটা মনে রাখা উচিত বলে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন জাতীয় সংসদের সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাংসদ প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন পরবর্তী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সম্মেলনকে কেন্দ্র করে অপপ্রচারের প্রতিক্রিয়ায় তিনি হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েছেন।
মঙ্গলবার রাতের বার্তাটি অভিন্ন তুলে ধরা হলোঃ গতকাল আঠাশে ফেব্রুয়ারি ঐতিহ্যবাহী প্রিয় সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। অত্যন্ত বর্ণাঢ্য পরিবেশে নেতাকর্মীদের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে এই সম্মেলনটি হয়েছে। প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারন সম্পাদক জননেতা ওবায়দুল কাদের এমপি ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন, উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সংগ্রামী জননেতা জনাব আব্দুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় তথ্যমন্ত্রী ড হাছান মাহমুদ, আওয়ামী লীগের সম্মানিত দপ্তর সম্পাদক জনাব বিপ্লব বড়ুয়া। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন।
এই সম্মেলনকে সার্বিক ভাবে সফল করতে যে মানুষটি বিগত কয়েক মাস অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন তিনি আমাদের প্রিয় সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল ভাই। ইউনিয়ন থেকে উপজেলা প্রতিটি সম্মেলনে সুচিন্তিত পরামর্শ দিয়ে এবং সুনিপুণ সাংগঠনিক পরিকল্পনার মাধ্যমে তিনি জেলা সম্মেলন এর পথকে সুগম করেছেন। আমাদের প্রিয় অভিভাবক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় নেতৃত্ব নির্বাচন করা হয়েছে।
এরকম সফল একটি সম্মেলন কে প্রশ্নবিদ্ধ করতে কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দুঃখজনক অপপ্রচার করছেন।
সত্যিকারভাবে মুজিব আদর্শের কোনো নেতাকর্মী কোনভাবেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত এবং সাংগঠনিক কাঠামো অবজ্ঞা করতে পারেন না।
অভিভাবকের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়ার মাঝেই নেতৃত্তের পরিচয়। অসংলগ্ন আচরণ এবং বালখিল্য সুলভ বক্তব্য নেতৃত্বকে কলুষিত করে। সকলেরই এটা মনে রাখা উচিত।