শিরোনামঃ
সিরাজগঞ্জে জনসাধারণের স্মৃতিতে  পলাশডাঙ্গা যুব শিবির ভদ্রঘাট যুদ্ধ পর্ব বইয়ের মোড়ক উন্মোচন  কাজিপুর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মধু তালুকদার সাধারণ সম্পাদক তাছির উদ্দিন চাঁপাইনবাবগঞ্জে রাজশাহী বিভাগীয় আম মেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত-২, আহত-৭ ছাগল উৎপাদনে চতুর্থ বাংলাদেশ নেপালের বিদ্যুৎ ভারত দিয়ে বাংলাদেশে আনতে দিল্লির সম্মতি সরাসরি ভাতা পাবেন প্রায় দুই কোটি মানুষ দেশের প্রথম অত্যাধুনিক সমুদ্র গবেষণা কেন্দ্র চবিতে দোহাজারী-ঘুমধুম রেললাইন প্রকল্পে বরাদ্দ ১৪শ কোটি টাকা বগুড়ায় গড়ে উঠছে সবুজ অর্থনীতির বলয় প্রথম ভাসমান প্যানেলের সৌরবিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে রাশিয়া থেকে আসবে ১ লাখ ৮০ হাজার টন সার ৮০ ভাগ শেষ রংপুর-এলেঙ্গা মহাসড়কের কাজ পুরো বাজেটই গরিবের জন্য : অর্থমন্ত্রী আজ ঢাকা জেলা আ.লীগ কার্যালয় উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ভিসা নীতি নিয়ে আ.লীগ বিএনপির ক্ষতিনা,ক্ষতি বাংলাদেশের,বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী  কোনাবাড়ী থানা বিএনপির ১০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা  বিশ্বে ইলিশ উৎপাদনে প্রথম ও চাল উৎপাদনে তৃতীয় বাংলাদেশ শিক্ষায় বরাদ্দ বাড়ছে ৭ হাজার কোটি টাকা : বাড়ছে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির হার ৬৪ জেলায় ডে-কেয়ার সেন্টার করবে সরকার

চলতি মৌসুমে চাল সংগ্রহে লক্ষ্যমাত্রা ৮৮ শতাংশ পূরণ

কলমের বার্তা / ১০১ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

আট দিন বাকি থাকতেই চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ৮৮ শতাংশ পূরণ হয়েছে। তবে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পিছিয়ে রয়েছে। চলতি মৌসুমে সরকারীভাবে আমন ধান ও চাল সংগ্রহের শেষ সময় আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি।

চলতি আমন মৌসুমে সরকার অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে তিন লাখ মেট্রিক টন ধান ও ৪০ টাকা কেজি দরে পাঁচ লাখ টন সিদ্ধ চাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। গত ৩১ অক্টোবর খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। পরে চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা আরও দুই লাখ ২০ হাজার টন বাড়ানো হয়। গত ৭ নবেম্বর থেকে আমন ধান ও চাল কেনা শুরু হয়েছিল।

খাদ্য অধিদফতরের সর্বশেষ গত ১৬ ফেব্রুয়ারির আমন সংগ্রহের তথ্য থেকে জানা গেছে, ওই সময় পর্যন্ত তিন লাখ টনের বিপরীতে ৭২ হাজার ৭৬৩ টন ধান কেনা হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার ২৪ শতাংশ। অন্যদিকে সাত লাখ ২০ টনের বিপরীতে চাল কেনা হয়েছে ছয় লাখ ৩৩ হাজার ৪৮২ টন, যা লক্ষ্যমাত্রার ৮৮ শতাংশ।

এ ব্যাপারে খাদ্য অধিদফতরের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, ধান সংগ্রহের লক্ষ্য হচ্ছে, কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা। কৃষক বাজারে ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন বিধায় স্বস্তিবোধ করছি। সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বাজারের মূল্য তাদের জন্য সহায়ক। তাই সরকারের ধান কেনার উদ্দেশ্য পূরণ হয়েছে। এ অবস্থায় সরকারের ধান কেনার কার্যক্রমে ধীরগতি। এটা নিয়ে আমরা স্বস্তিতে আছি।

তিনি বলেন, কৃষক ধানে ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে। যে ধান আমরা কিনছি, বাজারে এর দাম এক হাজার ১০০ টাকার (প্রতিমণ) নিচে নেই। আমাদের নির্ধারণ করা দাম এক হাজার ৮০ টাকা। চাল সংগ্রহের ক্ষেত্রে টার্গেটের চেয়ে অনেক এগিয়ে আছি। আমাদের টার্গেট ছিল পাঁচ লাখ টন। পরে দুই লাখ ২০ হাজার টন বাড়ানো হয়। এখন পর্যন্ত্ সংগ্রহ সাড়ে ছয় লাখ টনের মতো। আশা করছি, বাকি সময়ের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়ে যাবে।

15
Spread the love


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর