শিরোনামঃ
সিরাজগঞ্জে জনসাধারণের স্মৃতিতে  পলাশডাঙ্গা যুব শিবির ভদ্রঘাট যুদ্ধ পর্ব বইয়ের মোড়ক উন্মোচন  কাজিপুর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মধু তালুকদার সাধারণ সম্পাদক তাছির উদ্দিন চাঁপাইনবাবগঞ্জে রাজশাহী বিভাগীয় আম মেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত-২, আহত-৭ ছাগল উৎপাদনে চতুর্থ বাংলাদেশ নেপালের বিদ্যুৎ ভারত দিয়ে বাংলাদেশে আনতে দিল্লির সম্মতি সরাসরি ভাতা পাবেন প্রায় দুই কোটি মানুষ দেশের প্রথম অত্যাধুনিক সমুদ্র গবেষণা কেন্দ্র চবিতে দোহাজারী-ঘুমধুম রেললাইন প্রকল্পে বরাদ্দ ১৪শ কোটি টাকা বগুড়ায় গড়ে উঠছে সবুজ অর্থনীতির বলয় প্রথম ভাসমান প্যানেলের সৌরবিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে রাশিয়া থেকে আসবে ১ লাখ ৮০ হাজার টন সার ৮০ ভাগ শেষ রংপুর-এলেঙ্গা মহাসড়কের কাজ পুরো বাজেটই গরিবের জন্য : অর্থমন্ত্রী আজ ঢাকা জেলা আ.লীগ কার্যালয় উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ভিসা নীতি নিয়ে আ.লীগ বিএনপির ক্ষতিনা,ক্ষতি বাংলাদেশের,বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী  কোনাবাড়ী থানা বিএনপির ১০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা  বিশ্বে ইলিশ উৎপাদনে প্রথম ও চাল উৎপাদনে তৃতীয় বাংলাদেশ শিক্ষায় বরাদ্দ বাড়ছে ৭ হাজার কোটি টাকা : বাড়ছে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির হার ৬৪ জেলায় ডে-কেয়ার সেন্টার করবে সরকার

‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান করতে উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার

কলমের বার্তা / ১১৭ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

২০২০ সালের ১০ মার্চ ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান করে রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একই সাথে তিন মাসের মধ্যে রায় বাস্তবায়ন করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশও দেয়া হয়। বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন। এর দুই বছর পর রায়টি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। আগামী মন্ত্রিসভার বৈঠকের এজেন্ডায় বিষয়টি থাকতে পারে বলে মন্ত্রী পরিষদ সূত্র জানিয়েছে।

সূত্র জানায়, জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা চেয়ে ২০১৭ সালে হাইকোর্টে রিট করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী বশির আহমেদ। প্রায় আড়াই বছর আগে এই রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেছিল। জয় বাংলাকে কেন জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করা হবে নাÑ এই মর্মে আদালতের সেই নোটিশের ওপর সময় শুনানি হয়েছে। পরে ২০২০ সালের ১০ মার্চ এসে আদালত আবেদনটি নিষ্পত্তি করে তাতে আদেশ দেন।

বাংলায় দেয়া রায়ের আদেশের অংশে আদালত বলেন, আমরা ঘোষণা করছি যে জয় বাংলা বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হবে। আদেশে আরো বলা হয়, জাতীয় দিবসগুলোয় উপযুক্ত ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদাধিকারী ও রাষ্ট্রীয় সব কর্মকর্তা সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান যাতে উচ্চারণ করেন, সে জন্য বিবাদিরা যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। এ ছাড়া সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অ্যাসেম্বলি শেষে ছাত্র-শিক্ষকেরা যাতে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করেন, সে জন্য বিবাদিরা যথাযথ পদক্ষেপ নেবেন। এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানিয়ে তিন মাসের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ড. বশির আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ, আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার ও সহাকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম সাইফুল আলম।

20
Spread the love


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর