• শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় ফেনসিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক ময়মনসিংহ থেকে অপহরণ কিশোরী গাজীপুর থেকে উদ্ধার  সিরাজগঞ্জে বৃষ্টিতে বিকেলে নৌকার পক্ষে  শেহেরিন সেলিম রিপনেরর প্রচরনা ও গণসংযোগ সিরাজগঞ্জে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস পালিত লালমনিরহাটে বাংলাদেশ ইসলামি আন্দোলনের সমাবেশ অনুষ্ঠিত! সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীতে অভিযান চালিয়ে   অবৈধ চায়না কারেন্ট জাল উদ্ধার এবং  আগুনে পুড়ে ধ্বংস  ট্রাক ট্যাংকলড়ী কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন উপলক্ষে সংবাদ সন্মেলন কাজিপুরের প্রথম স্মার্ট বিদ্যালয় উদ্বোধন মারডক ইউনিভার্সিটি  অস্ট্রেলিয়া’র প্রতিনিধির বারি পরিদর্শন  সলঙ্গায় জলি ডিজিটাল সাইন এন্ড কালার ল্যাবের নতুন ভবনের উদ্বোধন জামুকা বাতিলসহ সাত দফা দাবি পূরণে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক জামুকা ঘেরাও সিরাজগঞ্জ সদর টিটিসি এর সেইপ ট্রাঞ্চ-৩ মোটর ড্রাইভি উইথ বেসিক মেইন্টেন্যান্স এর সমাপনী  জান আর দেখা হবে না স্বামীকে মেসেজ দিয়ে নববধূর আত্মহত্যা! সরকারি অফিসে জুয়ার আসর, সাবেক চেয়ারম্যানসহ আটক ৫ পুষ্টি প্রথম আলো স্কুল বিতর্ক উৎসব-২০২৩ প্রতিযোগিতায় সিরাজগঞ্জ বিএল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন  সলঙ্গায় জোরপূর্বক বাড়ি দখলের চেষ্টা,থানায় অভিযোগ পুলিশ জনগণের শত্রু নয়,বন্ধু-হরিশ্বর রায় সলঙ্গায় যুবলীগের সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন পূবাইল থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও তার দুই ছেলের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করলেন বড় ছেলে রাসেল কাজিপুরে ১৫ টি জলাশয়ে ৬২৫ কেজি পোনামাছ অবমুক্ত করণ

‘ঢাকাবাসীকে পথচারীবান্ধব শহর উপহার দিতে কার্যক্রম চলছে’

কলমের বার্তা / ১৫৮ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ঢাকাবাসীকে পথচারীবান্ধব শহর উপহার দিতে ডিএসসিসি’র সামগ্রিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সাপ্তাহিক নিয়মিত পরিদর্শন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে নগরীর আগা সাদেক সড়ক ও আবুল হাসনাত সড়কে জলাবদ্ধতা নিরসনে চলমান কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

মেয়র বলেন, আমরা যখন কোন সড়কের উন্নয়নে হাত দেই, সেখানে কোনো সড়কের ওপর কোনো ভবনের র‌্যাম্প, সিঁড়ি পাওয়া গেলে আমরা সেগুলো অপসারণ করি। আমরা চাই, মানুষ ঢাকা শহরে স্বাচ্ছন্দ্যে হেঁটে চলবে। আমরা যেখানেই ২০ ফুটের ঊর্ধ্বে প্রশস্ত সড়ক পাবো, সেখানে ২০ ফুট যাতায়াতের জন্য রেখে বাকিটা আমরা হাঁটার পথ করার নির্দেশনা দিয়েছি। এটা আমাদের মহাপরিকল্পনার আওতায় আছে।

তিনি আরও বলেন, এখনো ঢাকা শহরের ৪০ ভাগ মানুষ হেঁটে পথ চলে। সুতরাং তারা যাতে স্বাচ্ছন্দ্যে পথ চলতে পারে, আমরা যাতে পথচারীবান্ধব একটি শহর পেতে পারি, সেলক্ষ্যেই আমরা আমাদের কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। যেখানে যেখানে সুযোগ রয়েছে, সেখানেই হাঁটার পথ সৃষ্টি করার মাধ্যমে আমরা পথচারীবান্ধব একটি শহর ঢাকাবাসীকে উপহার দিতে আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছি।

জলাবদ্ধতা নিরসন কার্যক্রমের ফলে এ বছর ঢাকাবাসী গতবারের চাইতেও বেশি সুফল পাবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত বছরই আমরা জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় এরকম শতাধিক জায়গা চিহ্নিত করেছি। সেগুলো নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি। আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে সে কাজ করা হচ্ছে। সেই কাজেরই অংশ হিসেবে আমরা আজ এখানে পরিদর্শনে এসেছি। আমরা আশাবাদী যে, আগা সাদেক ও আবুল হাসনাত সড়কের এই কাজ সম্পন্ন হলে ইনশাআল্লাহ অত্র এলাকায় কোন জলাবদ্ধতা থাকবেনা। ঢাকাবাসী জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পাবে। ঢাকাবাসী সুফল পাবে।

নর্দমা ও খালে সোক ওয়েল ও সেফটিক ট্যাংক সংযোগ বজায় রেখে খাল দূষণমুক্ত রাখা সম্ভব কিনা, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মেয়র বলেন, “আমরা প্রায় ১ বছর আগেই বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছি যে, নতুন যে সকল ভবন ও স্থাপনা হবে – সেখানে যত মানুষ বাস করবে সেই হিসেবটা করে তাদের নির্দিষ্ট সেফটিক ট্যাংক এবং সোক ওয়েল থাকতে হবে। আমরা যে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছি, এর সঙ্গে আমাদের আইনগত কিছু প্রয়োজনীয়তাও ছিল। যেমন আইনে ইমারত নির্মাণ এবং পুনর্নির্মাণ বিষয়াদি আমাদের নির্দিষ্ট কার্যাবলীর মধ্যে থাকলেও বিগত ৫০ বছরের ইতিহাসে সেই কাজটি সিটি করপোরেশনকে করতে দেওয়া হয়নি। আমরা এখন প্রবিধান করে তা মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করেছি। তারা সেটা পর্যালোচনা করছে। আমরা আশাবাদী, সেটা এ মাসের মধ্যেই হয়ে যাবে। হয়ে গেলে আমরা সেটা বাস্তবায়নে যাবো এবং আমরা নিজেরাই সেটা নির্ধারণ করবো। নতুন করে যেসব আবাসন হবে, সেখানে অবশ্যই অবশ্যই সেফটিক ট্যাংক, সোক ওয়েল থাকতে হবে এবং পুরাতন যে ভবনগুলো আছে, সেগুলোতেও পর্যায়ক্রমে যেন তারা সেই কার্যক্রমটা করে, সে বিষয়গুলো খেয়াল করবো।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, সংশ্লিষ্ট অঞ্চলসমূহের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা, কাউন্সিলর ও মহিলা কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও ঢাদসিক মেয়র আজ মান্ডা খাল, মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট এর অনুকূলে নগরীর কদমতলীতে বরাদ্দকৃত জমি, নাজিরা বাজার মাতৃসদন, আজিমপুর চৌরাস্তায় নির্মাণাধীন গণশৌচাগার এবং অঞ্চল-৩ এর আঞ্চলিক রাজস্ব কার্যালয় পরিদর্শন করেন।

35
Spread the love


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর