• শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বিজয়ের মাসে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা কর্মসূচি প্রযুক্তি সুবিধাও অন্তর্ভুক্তিমূলক হওয়া আবশ্যক -উপাচার্য ড. মশিউর রহমান  জগন্নাথ বিশ্বিবদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্যকে  জাতীয় বিশ্বিবদ্যালয় উপাচার্যের অভিনন্দন পাবনায় এই প্রথম অ্যামেচার রেডিও’র লাইসেন্স পেল গোলাম রাব্বি আওয়ামী লীগ মনোনীত মনোনয়ন জমা দিয়েছেন আ.স.ম ফিরোজ,স্বতন্ত্র ভাবে হাসিব আলম তালুকদার কাজিপুরে মেয়র- কাউন্সিলর সংঘর্ষে দুজনেই মারাত্মক আহত সিরাজগঞ্জ-১ এমপি হতে চায় ৭ জন রায়গঞ্জে সরকারী ভাবে ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন  সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন চয়ন ইসলাম সিরাজগঞ্জ সদরে দিনব্যাপী  পাট উৎপাদন কারী চাষীদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত কাজিপুরে ৪ হাজার কৃষকের মাঝে কৃষি প্রণোদনা বিতরণ শুরু কুড়িগ্রাম সদর উপজেলায় ইএসডিও সীড্স প্রকল্পের সমাপনী সভা অনুষ্ঠিত বেতাগীতে বিভাগীয় কমিশনারের মতবিনিময় ও মডেল মসজিদ পরিদর্শন উল্লাপাড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক  কৃষকদের মাঝে ধান বীজ ও সার বিতরণ উল্লাপাড়ায় আ’লীগ মনোনীত এমপি প্রার্থী শফি’কে শুভেচ্ছা জানাতে মানুষের ঢল শাহজাদপুরে ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত চয়ন ইসলাম সিরাজগঞ্জ-২ আসনে  হেনরীর মনোনয়নে ২ মণ মিষ্টি বিতরণ করেন আঃলীগনেতা  হাজী মোঃ আব্দুস সাত্তার  রাজশাহী-১ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন: মাহিয়া মাহি উল্লাপাড়ায় বাসের নিচে চাপা পড়ে মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু  সিরাজগঞ্জে ব্র্যাকের সংযোগ ওয়েবসাইটের  পরিচিতি  ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা  অনুষ্ঠিত 

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে এমপিরা পাচ্ছেন ৩ কোটি টাকা

কলমের বার্তা / ১১৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ১৮ মে, ২০২২

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে প্রত্যেক সংসদ-সদস্যকে ৩ কোটি করে টাকা দেওয়া হচ্ছে। তবে নগদ নয়, এই টাকা দেওয়া হচ্ছে প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য। ‘সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন’ নামে একটি প্রকল্পের আওতায় সংসদ-সদস্যরা তাদের নির্বাচনি এলাকায় মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা, ঈদগাহ, শ্মশানসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়নে এই টাকা খরচ করবেন। ১ হাজার ৮২ কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পটি ইতোমধ্যে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগ এটি বাস্তবায়ন করবে। পুরো টাকা সরকার নিজস্ব উৎস থেকে জোগান দেবে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত। ৩ বছরে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। ১৭ হাজার ৩২১টি সামাজিক ও ধর্মীয় স্থাপনায় বরাদ্দ করা টাকা খরচ করা হবে। শুরুতে এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। মূল্যায়ন কমিটির সভায় তা কমিয়ে ১ হাজার ৮২ কোটি টাকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। সিটি করপোরেশন এলাকা বাদে প্রকল্পটি সারা দেশে বাস্তবায়ন করা হবে। দেশে বর্তমানে ৪৯৫টি উপজেলা রয়েছে। সে হিসাবে প্রতি উপজেলায় গড়ে ২ কোটি টাকা খরচ করা হবে। আর সংরক্ষিত আসনসহ মোট সংসদ-সদস্য রয়েছেন ৩৫০ জন। এই হিসাবে একেকজন সংসদ-সদস্য নিজ এলাকায় সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়নে গড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যয়ের সুযোগ পাবেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এর আগে একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগেও অর্থাৎ ২০১৭ সালে ‘সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন’ নামে সরকারের পক্ষ থেকে একই ধরনের একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। ওই সময় খরচ ধরা হয় ৬৬৫ কোটি টাকা। প্রতিটি উপজেলার ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়নে তখন প্রত্যেক সংসদ-সদস্যের ভাগে পড়ে প্রায় দুই কোটি টাকা।

এবারের সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন নামের প্রকল্পের প্রস্তাবনা অনুযায়ী কোথায় কোন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন করা হবে, সেটি ঠিক করবেন স্থানীয় সংসদ-সদস্য। তবে তিনি স্থানীয় উপজেলা চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনা করে তা চূড়ান্ত করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরকে জানাবেন। পরবর্তী সময়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ওইসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ভবন, দেওয়াল নির্মাণ, আসবাবপত্র সরবরাহসহ অন্যান্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে দেবে। সংসদীয় কমিটি সূত্রে জানা যায়, সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়নের মতো আরও নানা নামে কয়েকটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পল্লি সড়কে গুরুত্বপূূর্ণ সেতু নির্মাণ প্রকল্প (দ্বিতীয় পর্যায়), বরিশাল বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্প, নওগাঁ সড়ক বিভাগাধীন ৩টি আঞ্চলিক মহাসড়ক এবং ৩টি জেলা মহাসড়ক যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ প্রকল্প।

47
Spread the love


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর