বাজেটের ঋণ সহায়তা হিসেবে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ৫০৭ মিলিয়ন পেয়েছে বাংলাদেশ। এ অর্থ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে যোগ হয়েছে। ফলে রিজার্ভ বেড়ে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে উঠেছে। যেসব সংস্থা থেকে ঋণ সহায়তা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, খুব শীঘ্রই এসব সহায়তা পাওয়া গেলে আগামী জুনের মধ্যে দেশের রিজার্ভ আবার ৩২ বিলিয়ন ডলারের ওপরে উঠবে বলে আশা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া রেমিটন্স বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠাতে বিভিন্নভাবে উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
জানা যায়, আইএমএফ গত মার্চে ২২.৯৪৭ বিলিয়ন ডলার নিট রিজার্ভ রাখার ফ্লোর নির্ধারণ করেছিল, যা পূরণ করতে
পারেনি বাংলাদেশ। আগামী জুনে এই ফ্লোর বাড়িয়ে ২৪.৪৬২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার শর্ত রয়েছে সংস্থাটির। আগামী সেপ্টেম্বরে নিট রিজার্ভের পরিমাণ বাড়িয়ে ২৫.৩১৬ বিলিয়ন ডলার এবং ডিসেম্বরে ২৬.৪১১ বিলিয়ন ডলারের ফ্লোর করে দিয়েছে আইএমএফ। তবে জুনের মধ্যে আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী নিট রিজার্ভ বাড়াতে বিদেশী উৎসকেই ভরসা হিসেবে দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বুধবার বাজেটের অর্থ সহায়তা হিসেবে রাজস্ব ও আর্থিক খাতে সংস্কার এবং দরিদ্র মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাংলাদেশকে ৫০৭ মিলিয়ন ডলার নগদ ঋণ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। ফলে রিজার্ভ বেড়ে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে উঠেছে।
এই নিউজ পোর্টাল এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি ও দণ্ডনীয় অপরাধ।