শিরোনামঃ
সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন উপলক্ষ্য  র‍্যালি প্রদর্শন পাঁচ বছরে বাংলাদেশে এসেছেন ২০ লাখ পর্যটক সুপারিশ নয়, যৌক্তিক দাবির ভিত্তিতে এই পরিবর্তন :ইসি গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আজমত উল্লা খান আজ থেকে সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ বাংলাদেশের সঙ্গে বৃহত্তর সম্পর্ক গড়তে চায় জাপান: বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত আজ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি বিদ্যুৎসহ সব কিছু ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে আনসার-ভিডিপি’র বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন প্রেমের টানে নিজ দেশ ছেড়ে এসে ভারতীয় তরুণী বিয়ে করলেন বাংলাদেশী তরুণকে কাজিপুরের বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহা আলী আর নেই, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন গাউক এর চেয়ারম্যান হলেন আজমত উল্লা খান  তাড়াশে মেয়র পদে নির্বাচিত হলে পৌর পিতা নয়’ জনগণের সেবক হতে চান শাহিনুর আলম লাবু গোমস্তাপুরে কৃষক পুরুস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বেড়ায় ৩ দিন ব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন সলঙ্গায় ফেন্সিডিলসহ যুবক আটক বেতাগীতে নবাগত ইউএনও’র সাথে এনসিটিএফ সৌজন্যে সাক্ষাৎ দেশে ফিরলেন সৌদিতে নির্যাতনের শিকার ১২ গৃহকর্মী ৩০০ আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে গেজেট প্রকাশ দেড় হাজার শয্যা সংস্থানে নতুন ১০ তলা ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত

সলঙ্গায় তিন ফসলি জমির মাটি যাচ্ছে ইটভাটায়

কলমের বার্তা / ৯০৭ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৩

উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দুর্বার গতিতে তিন-চার ফসলি জমির মাটি কেটে চলছে পুকুর খনন। আর এই ফসলি জমির মাটি নেয়া হচ্ছে ইট ভাটায়!
খননকারীরা বলছেন,প্রশাসনের মৌখিক অনুমতি নিয়েই খনন করা হচ্ছে। সরেজমিনে দেখা যায়, সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার ধুবিল ইউনিয়নের সাতকুর্শি গ্রামের তাজু মনসি ছেলে আনিছ আলী ও আজিদ আলী দুই ভাইয়ের ১৩ বিঘা ফসলি জমি ও পাশেই নৈপাড়া গ্রামের আবু বক্কারের ছেলে রহমান আলীর ১৬ বিঘা ফসলি জমিতে পুকুর খনন করা হচ্ছে। যার এক প্রান্তে রয়েছে ধানের চারা। তিন-চার ফসলি জমি নিয়ে বিপাকে পড়েছে ওই এলাকার কৃষকরা।

আর এই পুকুর খনন করছে আওয়ামীলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম হুদা নামে এক মাটি ব্যবসায়ী। এলাকা বাসী বলছে, ধুবিল ইউনিয়নে বেশির ভাগ ফসলি জমি মাটি কেটে পুকুরে পরিনতি করেছে এই আওয়ামীলীগ নেতা হুদা।

এরই মধ্যে নতুন করে আবার খনন হচ্ছে চার ফসলি জমিতে পুকুর।খননকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় অসহায় হয়ে পড়েছেন সাধারণ কৃষকরা।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় মোট ৬১টি ইটভাটার মধ্যে ৩১টির কোনো অনুমোদন নেই। আর এই সকল অবৈধ ইট ভাটায় নেওয়া হচ্ছে তিন-চার ফসলি জমির মাটি।
রায়গঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার তৃপ্তি কণা মন্ডল বলেন,ফসলি জমিতে যদি কোন পুকুর খনন করা হয়, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সচেতন মহল বলছেন, অবৈধ ইট ভাটা বাঁচাতেই ফসলি জমি নষ্ট করা হচ্ছে। এর সাথে উপর মহলের হাত রয়েছে। তবে হঠাৎ দুই একবার লোক দেখানো অভিযান চলায় উপজেলা প্রশাসন।

52
Spread the love


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর