সাদুল্লাপুর উপজেলার ১১নং খোর্দ্দ কোমর পুর ইউনিয়ন ইউনিয়নের তরফজাহান নয়া পাড়া গ্রামে গৃহবধু পরকিয়ার জালে জরিয়ে পড়ে একটি শিশু সন্তানের জন্ম দেয় এবং ৬দিনের মাথায় শিশুটির মৃত্যু হয়।
সামছুল ইসলাম দীর্ঘদিনের সংসার জীবনে তিন সন্তানকে জন্ম দিয়ে ৭ বছর আগে জন্ম বিরতি ইনজেকশন নিয়ে আর বাচ্চা না নেওয়ার জন্য ইক্যমত পোষণ করে সংসার করে আসছিল, এভাবেই চলে আসছিল তাদের দাম্পত্য জীবন। গত সোমবার তিন সন্তানের জননী বাচ্চা প্রস্তাব করিলে কে এই বাচ্চার পিতা এ নিয়ে এলাকায় আলোচনার ঝর উঠে। এলাকা বাসী বলছে শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে শিশু বাচ্চাটিকে খুন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সার্বিক সহযোগিতা করছেন ওই ওয়ার্ডের মেম্বার নওশাদ আলী।
বাচ্চাটি জন্ম নিলেও অসুস্থ হয়ে ৫ দিনের মাথায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত শনিবার রাত্রি ৮.৫০ মিনিটে মৃত্যু বরন করে, শিশুর লাশটি এলাকায় নিয়ে আসলে দাফন কাফন নিয়ে তৈরী হয় জটিলতা, পরের দিন তথা ২৪ ঘন্টা অতিবাহিত হলেও মাটি দিতে অনিহা জানায় এলাকাবাসী।
স্বামীকে মারার হুমকি ধামকি দিয়া সময় অতিবাহিত হলেও বাচ্চা প্রসব হলে পুরো এলাকায় ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। তিন সন্তানের জননী একই গ্রামের আঃ জলিলের পুত্র দুই সন্তানের জনক ঝাউলা বাজারের হোটেল ব্যাবসায়ী জোবায়ের সাথে পরকীয়ায় জরিয়ে পড়ে, এবং অজান্তেই পেটে বাচ্চা চলে আসে তৈরি হয় জটিলতা। সামছুল ইসলামের স্ত্রী জানান, প্রায় দেড় বছর আগে ছলে বলে কৌশলে জুবায়ের তিন সন্তানের জননীকে কোন এক কাজীর কাছে নিয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন, কোন সাক্ষী ছাড়া।
এব্যাপারে ১১নং খোর্দ্দ কোমর পুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোঃ মনজুরুল ইসলাম (রেজওয়ান) এর কাছে জানতে চাইলে তিনি সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমি এব্যাপারে কিছুই করতে পারবো না,এমন কাজে এর আগে মামলা খেয়েছিলাম।
এই নিউজ পোর্টাল এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি ও দণ্ডনীয় অপরাধ।