এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজউক জোন-৪ এর পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘রাজধানীর নির্মীয়মাণ ভবনগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত করতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজউক জোন-৪ এর পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘রাজধানীর নির্মীয়মাণ ভবনগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত করতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
তা ছাড়া ভবনের সামনের রাস্তা দখল করে রাখা বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রী সেখান থেকে অপসারণ করা হচ্ছে। নির্মাণাধীন ভবনের কারণে এক দিকে পরিবেশ যেমন দূষিত হচ্ছে তেমনি পথচারীরাও নিরাপত্তা হুমকিতে পড়ছে। ছোট-বড় বিভিন্ন দুর্ঘটনা থেকে যা স্পষ্ট।’
রাজউক জোনের আরেক অফিসার ইমরুল হাসান বলেন, ‘রাজউক চেয়ারম্যানের নির্দেশে রাজউকের নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে জোন-৪ এর বিভিন্ন এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।
আমরা ঢাকার বাসিন্দাদের সচেতন করার সর্বচ্চ চেষ্টা করছি। একদিনে আমাদের জোনের প্রায় এক শ ভবন মালিক ও সংশ্লিষ্টদের আমরা সতর্ক করেছি।’
অভিযানের বিষয়ে রাজউকের উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ (নিয়ন্ত্রণ-১) শাখার পরিচালক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সামছুল হক বলেন, ‘রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তায় ভবনের নির্মাণ সামগ্রী আপসারণসহ নির্মীয়মাণ ভবন থেকে বায়ুদূষণ রোধ ও পথচারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভবনে সেফটিনেট ও সেফটি স্কাফোল্ডিং স্থাপনের মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব নগর বিনির্মাণে কাজ করছে রাজউক।
মোহাম্মদ সামছুল হক আরো বলেন, ‘আমরা চাই, মানুষ যেন বাধাহীনভাবে রাস্তা ব্যবহার করতে পারে।
এই নিউজ পোর্টাল এর কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি ও দণ্ডনীয় অপরাধ।