শিরোনামঃ
একই পরিবারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির দুই কার্ড ৮ বছরে চাল পাইনি এক ছটাক! রায়গঞ্জে কমিউনিটি এডুকেশন ওয়াচ গ্রুপ পূনঃগঠন বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত সোনার বাংলা এসএসসি ২০০০ ব্যাচের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল ঠাকুরগাঁও অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে রোজাদার ও শিশুদের মাঝে ইফতার বিতরণ রায়গঞ্জে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সাথে মৌসুমী বন্যায় আগাম সাড়াদান প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত ভাঙ্গুড়ায় মাদকাসক্ত স্বামীর নির্যাতন সইতে না পেরে স্ত্রীর আত্মহত্যা,মেয়ের পরিবারের অভিযোগ হত্যা ঠাকুরগাঁওয়ে ২৩৩ টি হারানো মোবাইল উদ্ধার লালমনিরহাটে বিএসএফ গুলিতে আহত বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু! ‘শূন্যের বৃত্ত’ থেকে বের হলো বে-টার্মিনাল প্রকল্প বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারত্বে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত স্বাধীনতা দিবসে ভারত রাশিয়া ও চীনের শুভেচ্ছা ঈদযাত্রায় এবার স্বস্তির আশা চীনের পর বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার আসিয়ান অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান দেখতে কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা টিকিট কালোবাজারি বন্ধে জিরো টলারেন্স: রেলমন্ত্রী প্রশিক্ষণে আসবেন ভুটানের ডাক্তার-নার্স অসাম্প্রদায়িক মানবিক ও স্মার্ট দেশ গড়ার প্রত্যয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারে মিষ্টি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতার চেতনায় উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ব: প্রধানমন্ত্রী

বড়পুকুরিয়ার জমিতে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে চায় সরকার

কলমের বার্তা / ১১৮ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ৪ আগস্ট, ২০২২

বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির জমিতে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে চায় সরকার। কী প্রক্রিয়ায় এই সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব তা যাচাই-বাছাই করার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। চলতি সপ্তাহে গঠিত কমিটিকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে মতামত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

জ্বালানি বিভাগের অতিরিক্ত সচিবকে (উন্নয়ন) প্রধান করে গঠিত এই ছয় সদস্যর কমিটিতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিভাগের একজন এবং পিডিবির একজন প্রতিনিধি রয়েছে। বাকিরা সবাই জ্বালানি বিভাগের।

একই মন্ত্রণালয়ের অধীন হলেও বিদ্যুৎ বিভাগ জ্বালানি বিভাগের কোনও প্রকল্প বাস্তবায়ন করে না। আবার জ্বালানি বিভাগও বিদ্যুৎ বিভাগের কোনও প্রকল্প বাস্তবায়ন করে না। এর আগে বিদ্যুৎ বিভাগ কয়লা খনি উন্নয়ন এবং এলএনজি আমদানি করার জন্য বন্দর নির্মাণ করতে চেয়েছিল। তবে জ্বালানি বিভাগের বিরোধিতার কারণে শেষ অবধি আর তা হয়ে ওঠেনি। যদিও সম্প্রতি একটি বিদ্যুৎ কোম্পানি এলএনজি আমদানির জন্য বন্দর নির্মাণে সরকারের অনুমোদন চেয়েছে।

বিদ্যুৎ বিভাগের সূত্র বলছে, তারা প্রথমে বড়পুকুরিয়ার জমিতে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রস্তাব দিয়েছিল।। তবে এই প্রস্তাবে বড় পুকুরিয়া কোল মাইন কোম্পানি রাজি হয়নি। তারা যৌথ উদ্যোগে নিজেরাই এখানে সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পক্ষে।

নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) এর আগে এক সমীক্ষায় বলেছিল, বড়পুকুরিয়ার জমিতে অন্তত ৩০ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা সম্ভব। যদিও এখন মনে করা হচ্ছে এখানে অন্তত ৫০ মেগাওয়াটের একটি কেন্দ্র নির্মাণ করা সম্ভব।

গঠিত কমিটিকে বলা হয়েছে, যৌথ উদ্যোগে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা সম্ভব সে বিষয়ে একটি প্রতিবেদন দিতে হবে সাধারণত নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য একটি অভিজ্ঞ কোম্পানির সঙ্গে যৌথ কোম্পানি গঠন করতে হয়।

বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি কর্তৃপক্ষ জানায়, বড়পুকুরিয়া থেকে কয়লা তোলার পর বিস্তীর্ণ এলাকা দেবে গেছে। এখানে সারা বছরই পানি থাকে। কোনও ফসল উৎপাদন করা যায় না।

খনির এক কর্মকর্তা জানান, ফসল উৎপাদন না হওয়ায় এই জমিতে আমরা সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে চাই। এ বিষয়ে পেট্রোবাংলা ইতোমধ্যে আমাদের সম্মতি দিয়েছে। আমাদের কোম্পানি বোর্ডও বিষয়টি অনুমোদন করেছে। এখন মন্ত্রণালয় থেকে কমিটি গঠন করা হয়েছে।

73


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর