• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বেড়ায় তীব্র গরমে পথচারীদের মাঝে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সেবা প্রদান বারিতে সার্ক অঞ্চলে ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার টেকনোলজিস বিষয়ক সমাপনী কর্মশালা ছোনগাছা ইউনিয়নের পাটচাষীদের মাঝে বিনামূল্যে পাটবীজ ও সার বিতরণ ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে সিলেট ও কুষ্টিয়ার সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সিরাজগঞ্জ ট্রাফিক পুলিশের বিশেষ অভিযানে শতাধিক ফিটনেসবিহীন গাড়ি আটক সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস কাতারের আমিরের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন আশুলিয়ায় জাতীয় শ্রমিক লীগের মে দিবসের প্রস্তুতি সভা লালমনিরহাটে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের গ্রাহক সমাবেশ রায়গঞ্জে শিক্ষা বিষয়ক গ্লোবাল অ্যাকশন সপ্তাহ উদযাপন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কাজিপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত

সারুয়ার হাসান সজিব ভালুকা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি:

ভালুকায় মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে ফরম ফিলাপের অর্থ আত্বসাতের অভিযোগ

কলমের বার্তা / ১৮৩ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ১৯ জুন, ২০২২

ময়মনসিংহের ভালুকায় এক মাদরাসা সুপারের বিরুদ্ধে এসএসসি সমমান দাখিল পরিক্ষার্থীর রেজিঃ ফি এবং ফরম ফিলাপের অর্থ আত্বসাতের অভিযোগ উঠেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের টাসকাপাড়া ডি এস বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে।

এ ঘটনায় ভুক্তভুগী মোছা.পারভিন নামের এক ছাত্রী উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

লিখিত অভিযোগে পারভিন বলেন, আমি দরিদ্র বাবার সন্তান। আমার বাবা মাটি কাটার কাজ করে আমার পরাশুনার খরচ বহন করেন। কিন্তু সম্প্রতি আমার এস এস সি (দাখিল) পরিক্ষার ফরম ফিলাপের জন্য ২ হাজার ৫ শত টাকা দিয়েছি। বাবা কোন মতেই আমার ফরম পুরনের জন্য সম্পূর্ন টাকার ব্যবস্থা করতে না পারায় বাবার কাজের কোদাল বিক্রি করে দেন। পরে আমি মাদরাসার সুপার আমিনুল স্যারের কাছে ২৫০০ টাকা জমা দেই। এবং বিদায় অনুষ্ঠানের জন্য চাদা প্রদান করি। কিন্তু এডমিট কার্ড আনতে গেয়ে শুনি আমার নাকি রেজিষ্টেশনই হয়নি। হতভম্ব হয়ে সুপার স্যারের কাছে জানতে চাই। তিনিও বলেন তুমার রেজিষ্ট্রেশন হয়নি। এমতাবস্থায় আমি কোন কোল কিনারা না পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবরা লিখিত অভযোগ দায়ের করি। আমি যে কোন মূল্যে ২০২২ সনের এস এস সি পরিক্ষায় অংশ গ্রহন করতে চাই।

এ ব্যাপারে মাদরাসার সুপার আমিনুল ইসলামের কাছে মোবাইল ফোনে বক্তব্য চাইলে তিনি সাক্ষাতে কথা বলবেন বলে জানান।

এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে বিস্তারিত বলা যাবে।

91


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর