• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সিরাজগঞ্জে জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে উপকরণ বকনা বাছুর বিতরণ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এ্যাডঃ ইকবাল হোসেন মামুন! এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ গাজীপুরে বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায় থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা বেড়ায় বৃষ্টির জন্য সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায় গাজীপুরে ট্রাক চাপায় রিকশা চালকের মৃত্যু  গাজীপুরে ৩ ঘন্টার চেষ্টায় তুলার গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে বৃষ্টির প্রত্যাশায় ইস্তিসকার নামাজ আদায় বেড়ায় তীব্র গরমে পথচারীদের মাঝে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সেবা প্রদান বারিতে সার্ক অঞ্চলে ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার টেকনোলজিস বিষয়ক সমাপনী কর্মশালা

১২ লাখ টন গম রপ্তানির অনুমোদন দেবে ভারত, বেশি আসবে বাংলাদেশে

কলমের বার্তা / ১৫২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ৯ জুন, ২০২২

শিগগিরই প্রায় ১২ লাখ টন গম রপ্তানির অনুমোদন দিতে পারে ভারত। গত মাসে হঠাৎ করে গুরুত্বপূর্ণ এ খাদ্যপণ্যটির রপ্তানি নিষিদ্ধ করে দেশটি। এরপর ভারতের বিভিন্ন বন্দরে বিপুল সংখ্যক কার্গো আটকা পড়ে। বুধবার (৮ জুন) দেশটির সরকার ও ব্যবসায়ীদের সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। খবর দ্য ইকোনমিক টাইমসের।

জানা গেছে, ভারত সরকারের অনুমোদনের দিলে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও নেপালে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরবে। কারণ দেশগুলো ভারতের গমের ওপর বেশি নির্ভরশীল। একটি দিল্লিভিত্তিক কোম্পানি জানিয়েছে, খাদ্যপণ্যটির সিংহভাগ বাংলাদেশে যাবে। তাছাড়া নেপাল, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন ও শ্রীলঙ্কায়ও গুরুত্বপূর্ণ পণ্যটি রপ্তানি করা হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, রপ্তানিতে নয়াদিল্লি অনুমতি দিলেও এখনো প্রায় পাঁচ লাখ টন গম বন্দরগুলোতে আটকা থাকতে পারে। কারণ কিছু ব্যবসায়ী এখনো রপ্তানির অনুমোদন পায়নি। গত মাসে অর্থাৎ ১৪ মে হঠাৎ করে বিশ্বজুড়ে গম রপ্তানি নিষিদ্ধ করে দেশটির সরকার। তবে জানানো হয়, যেসব দেশ এর আগে লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) ইস্যু করেছে ও খাদ্য নিরাপত্তায় রপ্তানি অব্যাহত রাখার অনুরোধ করেছে সেসব দেশে গম রপ্তানি করা হবে।

রপ্তানি নিষিদ্ধের পর ভারত মোট চার লাখ ৬৯ হাজার দুইশ দুই টন গম রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু এখনো কমপক্ষে ১৭ লাখ টন গম বন্দরগুলোতে আটকা রয়েছে। তাই বর্ষাকালকে সামনে রেখে উদ্বেগ বাড়ছে।

সরকারি সূত্র জানিয়েছে, যাদের কাছে বৈধ এলসি রয়েছে শুধু তারা পণ্যটি রপ্তানি করতে পারবে। যাদের কাছে পর্যাপ্ত ডকুমেন্ট থাকবে না তাদের রপ্তানির অনুমোদন দেওয়া হবে না। ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গম উৎপাদক হলেও বৈশ্বিক রপ্তানিতে তাদের অংশ মাত্র এক শতাংশের মতো। পরিমাণ ও মূল্য উভয় দিক থেকে ভারতীয় গমের সবচেয়ে বড় ক্রেতা বাংলাদেশ।

২০২০-২১ অর্থবছরে ভারতের মোট গম রপ্তানির ৫৪ শতাংশই এসেছে বাংলাদেশে। ওই বছর ভারতীয় গমের শীর্ষ ১০ ক্রেতা ছিল বাংলাদেশ, নেপাল, সংযুক্ত আরব আমিরাত, শ্রীলঙ্কা, ইয়েমেন, আফগানিস্তান, কাতার, ইন্দোনেশিয়া, ওমান ও মালয়েশিয়া। বিশ্বের মোট গম রপ্তানির ২৯ শতাংশই সরবরাহ করে রাশিয়া ও ইউক্রেন। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি দুই দেশের মধ্যে সংঘাত শুরুর পর থেকে আন্তর্জাতিক ভোগ্যপণ্যের বাজারে রীতিমতো আগুন লেগেছে। হু হু করে দাম বেড়েছে গমেরও।

92


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর