রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৩:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
অধ্যক্ষ কতৃক শিক্ষার্থীকে কুপ্রস্তাব বিচার চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবরে অভিযোগ লালমনিরহাটে দাদন ব্যবসায়ীর রাতভর নির্যাতন সকালে দিনমজুরের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার! ভালুকায় চাঁদাবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ রায়গঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরধরে সাংবাদিকের হাত-পা ভেঙ্গে দিলো সন্ত্রাসীরা ঈদ বাজার বেনাপোলে দর্জি কারিগরদের ব্যস্ততা, ছিট কাপড়ের দোকানে ভীড় ভাঙ্গুড়ায় ট্রাকের নিচে পিষ্ট পূত্র বাবা আহত সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি আটক ভালুকায় শ্রমিক দলের নেতা কর্তৃক শিক্ষকের বাড়িতে হামলা, প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন সীতাকুণ্ডের ঘোড়ামরা যুব সমাজের উদ্দ্যোগে ১৫০ পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রয় সুন্দরগঞ্জে গণ ইফতার মাহফিল ও আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা খর্ব করা যাবে না

রিপোর্টারের নাম : / ১২৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৩

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেছেন, কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা এবং নিরাপত্তাজনিত সমস্যা মোকাবিলা করা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জন্য সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং কাজ। এ ক্ষেত্রে তাদের ভূমিকা খর্ব করা যাবে না। শনিবার রাজধানীতে ‘বাংলাদেশ ও ইন্দো-প্যাসিফিক সহযোগিতা : অগ্রাধিকারমূলক সমস্যা ও উদ্বেগ’ শীর্ষক এক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে সেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন।

রাজধানীর একটি হোটেলে এ সংলাপের আয়োজন করে বাংলাদেশ সেন্টার ফর ইন্দো-প্যাসিফিক অ্যাফেয়ার্স ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ। সংলাপ পরিচালনা করেন বাংলাদেশ সেন্টার ফর ইন্দো-প্যাসিফিক অ্যাফেয়ার্সের নির্বাহী পরিচালক প্রফেসর শাহাব এনাম খান। সেখানে ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা অংশ নেন।

অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অভিযোগ করেন, বাংলাদেশের মতো দেশ রোহিঙ্গাদের জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করলেও আন্তর্জাতিক মহলের কাছ থেকে প্রত্যাশিত সহযোগিতা মিলছে না। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে মিয়ানমারের সঙ্গে যেকোনো আনুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিক আলোচনার জন্য বাংলাদেশের দ্বার উন্মুক্ত।

শাহরিয়ার আলম বলেন, বড় দেশগুলোর মধ্যে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল নিয়ে প্রতিযোগিতা রয়েছে। জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে চলবে বাংলাদেশ। শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল অবস্থায় থেকে এই প্রতিযোগিতা করা উচিত। তিনি বলেন, নীতিগতভাবে উন্মুক্ত ও শান্তিপূর্ণ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল চায় বাংলাদেশ। এ নিয়ে নিজস্ব কর্মকৌশল প্রণয়ন করছে ঢাকা। তবে এখনই ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্কের (আইপিইএফ) মতো কোনো মুক্ত বাণিজ্য ফোরামে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্তে আসেনি বাংলদেশ।

সংলাপে পররাষ্ট্র সচিব (মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স) রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম, নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গুয়েন লুইস প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর