সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১৭ অপরাহ্ন

তিস্তা মহাপরিকল্পনায় দেশের স্বার্থ বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে

রিপোর্টারের নাম : / ৪০ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ২৬ জুন, ২০২৪

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে ভারত ও চীন দুই দেশই প্রস্তাব দিয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এর মধ্যে যে প্রস্তাব বেশি গ্রহণযোগ্য, লাভজনক হবে, আমরা সেটিই নেব। তিনি বলেন, আমরা তিস্তা প্রকল্প নিয়েছি। প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য চীন ও ভারত আলাদা আলাদা প্রস্তাব দিয়েছে।

আমাদের দেশের জনগণের জন্য কোন প্রস্তাবটি অধিক লাভজনক ও উপযোগী হবে সেটাই আমরা নেব। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে গণভবনে ভারত সফর নিয়ে করা এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান প্রধানমন্ত্রী। এরপর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিস্তা প্রকল্পে কোনো প্রস্তাবটা নিলে কতটুকু ঋণ নিলাম ও কতটুকু আমাদের পরিশোধ করতে হবে, কতটুকু দিতে পারব- এসব কিছু বিবেচনা করেই আমাদের পরিকল্পনা নিতে হবে। সেক্ষেত্রে ভারত যেহেতু বলেছে তারা করতে চায় এবং টেকনিক্যাল গ্রুপ পাঠাবে, তারা অবশ্যই আসবে। আমরা যৌথভাবে সেটা দেখব। তিনি বলেন, চীন একটা সম্ভাব্যতা যাচাই করেছে। ভারতও করবে। এটার পর আমাদের কাছে যেটা সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য ও লাভজনক মনে হবে আমরা সেটাই করব। যেহেতু ভারতের কাছে আমাদের তিস্তার পানির দাবিটা অনেক দিনের; সেক্ষেত্রে ভারত যদি আমাদের তিস্তা প্রকল্পটি করে দেয়- তবে আমাদের সব সমস্যারই সামাধান হয়ে যায়। কাজেই ভারত যখন এগিয়ে এসেছে, আমরা এটাই মনে করি- ভারতের সঙ্গে যদি আমরা এই তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করি তাহলে আমার দেশের পানি নিয়ে প্রতিদিন সমস্যায় পড়তে হবে না। আমরা সেই সুবিধাটা পাব।

‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’- জাতির পিতার দিয়ে যাওয়া পররাষ্ট্র নীতির প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি তো এখানে কোনো সমস্যা দেখি না। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন আমাকে তার শপথ অনুষ্ঠানে যাওয়ার দাওয়াত দিলেন, আমি গেলাম। তারপর তিনি রাষ্ট্রীয় সফরের দাওয়াত দিলেন, সে সফরও করে আসলাম। চীন আমাকে দাওয়াত দিয়েছে, আমি চীনে যাব। আমার বাংলাদেশ সার্বভৌম দেশ। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব নিয়েই আমি চলব। কার কি সমস্যা সেটা তাদের সঙ্গে থাক আমার নয়, আমার দেশের মানুষের কতটুকু উন্নতি করতে পারি সেটাই আমার লক্ষ্য।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাইমুল ইসলাম খানের পরিচালনায় সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর দুই পাশে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফর উল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত

বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান।

মমতার চিঠি ভারতের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার : তিস্তা নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি যে চিঠি দিয়েছেন তা ভারতের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মমতা ব্যানার্জি চিঠি লিখেছেন তার দেশের প্রধানমন্ত্রীকে। এটা তাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। এখানে আমার কিছু বলার নেই। আমার নাক গলানোর কোনো দরকারও নাই। আমার সঙ্গে সবার সম্পর্ক ভালো। মমতা ব্যানার্জির সম্পর্কও খুব ভালো, আবার প্রাইম মিনিস্টার নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সম্পর্ক ভালো। অন্য সব দলের সঙ্গে আমার সম্পর্ক ভালো। আমি এটুকু বলতে পারি- ভারতের প্রত্যেকটা দলমত নির্বিশেষে সবার সঙ্গে আমার একটা সুসম্পর্ক আছে। তিনি বলেন, আমরা তিস্তা প্রজেক্ট নিয়েছি, পুরো নদীটা ড্রেজিং করা, পাড় বাঁধানো, পানি সংরক্ষণ সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। গঙ্গা চুক্তির মেয়াদ ২০২৬ সালে শেষ হবে। তবে এটা যদি নবায়ন নাও হয় চুক্তি কিন্তু অব্যাহত থাকবে। যেহেতু চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে, ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি আমরা করেছিলাম, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন এবং আমরাও বলেছি, একটি টেকনিক্যাল গ্রুপ করা হবে। যেটা মমতা ব্যানার্জি বলেছেন ওটা তার ক্ষোভ- তার সঙ্গে আলোচনা করেনি। তিনি তো ছিলেন না দিল্লিতে। আমি নিজেই তো যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি, তিনি তখন ছিলেন না। থাকলে নিশ্চয়ই তাকে নিয়ে আমরা আলোচনা করতাম। অন্তত আমি করতাম। আগে তার একটা ফোন নম্বর ছিল; ইলেকশনে তিনি যখন জিতেছেন, তখনো চেষ্টা করেছি, পরে শুনলাম এখন আর মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না। যাই হোক, আমার কথা হচ্ছে- কাউকে বাদ দিয়ে হবে না। আর এখানে টেকনিক্যাল গ্রুপ আসবে, কথা বলবে, আলোচনা করবে, তারপর সমঝোতা হবে।

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, মমতা ব্যানার্জি একটা কথা বলেছেন, যেটা আমি সমর্থন করি; তাদের তো নদীগুলো ড্রেজিং করা উচিত। ফারাক্কায় সিল্ট জমে যাচ্ছে, অন্য নদীগুলোতে সিল্ট জমে যাচ্ছে। ড্রেজিং তারা যদি করতে পারে তাহলে তাদের যে পানির অভাব, বিশেষ করে পানীয় পানির অভাবটা কিন্তু থাকে না। সেটা তিনি কেন্দ্রকে লিখেছেন। আসলে নদী ড্রেজিং করলেই কিন্তু পানির অনেক সমস্যার সমাধান হয়। যেমন আমরা শুরু করেছি আমাদের দেশে। আমরা নদী ড্রেজিং করায় এখন বন্যা হলেও ক্ষতিটা আগের মতো হয় না। কারণ নদীতে পানির ধারণ ক্ষমতাটা তো বাড়াতে হবে।

শেখ হাসিনা দেশ বিক্রি করে না : বাংলাদেশের ভেতরে দিয়ে ভারতের রেল চলাচলের সুযোগ দেয়ার নামে দেশকে বিক্রি করে দেয়া হচ্ছে বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনা নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটা দেশের মধ্যে অন্য দেশের ট্রানজিট দিলে ক্ষতি কি? ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুলে দেয়ায় দেশের মানুষই সবচেয়ে বেশি লাভবান হচ্ছে। রেল যেগুলো বন্ধ ছিল, আমরা সেগুলো আস্তে আস্তে খুলে দিচ্ছি। তাতে আমাদের ব্যবসাবাণিজ্য সহজ হচ্ছে। ওই অঞ্চলের মানুষগুলো উপকৃত হচ্ছে। তাদের উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত করার সুযোগ হচ্ছে। যেসব জিনিস আমাদের দেশে হয় না, সেগুলো আনার সুযোগ হচ্ছে। অর্থনীতিতে এটা বিরাট অবদান রেখে যাচ্ছে। আমার প্রশ্ন, দেশ বিক্রির ওজনটা কিসে মাপছে? কোনো কিছু বিক্রি হলে অবশ্যই তা ওজন করতে হয়। তো কিসে মেপে বিক্রি হচ্ছে? তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ। সারাবিশ্বে একটি মাত্র মিত্র শক্তি ভারত আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, নিজেদের রক্ত ঝরিয়ে এই দেশ স্বাধীন করে দিয়েছে। আমাদের সব মুক্তিযোদ্ধারা সেখানে ট্রেনিং পেয়েছে। বিশ্বে যারাই কোনো যুদ্ধে মিত্র শক্তির সহযোগিতা পেয়েছে, তারা কিন্তু সেই দেশ ছেড়ে কোনো দিন ফেরত যায়নি। যখনই জাতির পিতা চেয়েছেন ভারত তাদের সৈন্য দেশে ফেরত? নিয়ে গেছে। আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র পেয়েছি। এরপরও যারা বলে, ভারতের কাছে বিক্রি হয়ে যাবে,? সেই বিক্রিটা হয় কীভাবে? সেটাই তো আমার প্রশ্ন। এই যে আমরা সব যোগাযোগ ব্যবস্থা খুলে দিলাম, সব থেকে বেশি লাভবান তো আমাদের দেশের মানুষ। তাদের যোগাযোগ করতে হয়, যেতে হয়, চিকিৎসার জন্য যায়, পড়াশোনার জন্য যায় বা অন্যান্য কাজে যায়, হাটবাজার করতে যায়, আজমির শরীফে যায়, বিভিন্ন জায়গায় যায়। আমাদের ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রটা তো আরো উন্মুক্ত হবে। কাজেই এখানে বিক্রি আমরা করি না। যারা কথা বলে, তারা বেচার জন্য অথবা ‘ইউজ মি’ মানে আমাকে ব্যবহার করুন- এই নিয়ে বসেই থাকে। এটা হলো বাস্তবতা। শেখ হাসিনা এই দেশকে বিক্রি করে না। কারণ আমরা এই দেশ স্বাধীন করেছি। এটা তাদের মনে রাখা উচিত। তিনি আরো বলেন, আমরা কিন্তু আরো ৭টি বর্ডার হাট করব। কানেকটিভির উন্নয়নে আমরা বিবিআইএন করেছি। এখন যেতে খুব একটা সমস্যা হয় না, অনেকেই কিন্তু যাতায়াত করছে।

দেশের ব্যাংক খাত নিয়ে কমিশন গঠন সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু মানুষ লোভী হয়ে যায়। টাকাপয়সা এত বেড়ে যায় যে দেশ বাদে বিদেশে রাখতে গিয়ে তারপর দেশ ছেড়েই ভাগতে হয়। সেই অর্থ বানিয়ে লাভটা কী হলো? এতই অর্থ বানিয়ে ফেলল যে দেশেই থাকা যায় না। তাহলে লাভ হলো কী! এটা তো মানুষ চিন্তা করে না। নেশার মতো হয়ে যায়। ব্যাংক খাত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কেউ ব্যাংক ভালো চালাতে পারছে, কেউ পারছে না। যদি কোনো ব্যাংক দুর্বল হয়, তাকে সহযোগিতা করা হচ্ছে। যারা আমানত রাখে, তাদের আমানত সংরক্ষণের দায়িত্ব রাষ্ট্রের। সেটাই পালন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। যেখানে যেটুকু সমস্যা হচ্ছে, তা সমাধানের চেষ্টা হচ্ছে।

ড. ইউনূস উন্মুক্ত বিতর্কে আসুক : ড. ইউনূসকে উন্মুক্ত বিতর্কে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাকে জেলাস (ঈর্ষা) করার কী আছে? সে আসুক না, মাঠে আসুক। চলুক আমার সঙ্গে। আমেরিকায় ডিবেট হয় না, আসুক, কথা বলব। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা কারো সঙ্গে জেলাসি করে না। শেখ হাসিনা জাতির পিতার মেয়ে, অন্তত এই জায়গাটায় কেউ আসতে পারবে না। সেটাই আমার গর্ব। প্রধানমন্ত্রী তো একটা সাময়িক ব্যাপার। আমি দেশও বেচি না, দেশের স্বার্থও বেচি না। আমি সব সময় দেশের স্বার্থ রক্ষা করে চলি। তার জন্য আমি একবার ক্ষমতায় আসতে পারিনি, তাতে আমার কিচ্ছু আসে যায় না। আমার দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা, আমার দেশের মানুষের মাথা যেন উঁচু থাকে, সব সময় সেটাই কাজ। আমি এর-ওর কাছে ধরনা দিয়ে বেড়াই না।

নোবেল পুরস্কারের জন্য কোনো আকাক্সক্ষা নেই জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আবার অনেকে লিখেছে নোবেল প্রাইজের জন্য নাকি তার সঙ্গে আমার- আমার সঙ্গে কারো দ্ব›দ্ব নেই। ওই নোবেল প্রাইজের জন্য আমার কোনো আকাক্সক্ষাও নেই। আর আমার লবিস্ট রাখার মতো টাকাও নেই, পয়সাও নাই। আর আমি কখনো এটা চাইনি। হ্যাঁ, পার্বত্য শান্তি চুক্তির জন্য শুধু দেশে-বিদেশে অনেকে লিখেছেন, অনেক নোবেল লরিয়েটও আমার জন্য লিখেছেন। কই আমি তো কখনো তদবির করতে যাইনি, কারো কাছে বলতেও যাইনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ড. ইউনূস সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেয়েছেন আমার হাত থেকে। ওয়াশিংটনে তার মাইক্রো ক্রেডিটে কেউ আসতে চায় না, আমি গিয়েছি হিলারি ক্লিনটন এসেছেন, কুইন সোফি এসেছেন। আমরা তাকে খুবই প্রমোট করেছি। উপকারীরে বাঘে খাক, যাতে উপকারটা স্বীকার করতে না হয়। এটাই তো বাস্তবতা। তার পয়সা আছে, তিনি লেখাচ্ছেন। কত নোবেল লরিয়েটসহ তাদের যে বিবৃতিটা, এই বিবৃতিটা কী বিবৃতি। এটাতো বিজ্ঞাপন। আর তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে তার শ্রমিকরা। যখন দাবি পেশ করেছে, প্রমোশন চেয়েছে তাদের চাকরিচ্যুত করেছেন। তারা সবাই মামলা করে দিয়েছে। লেবার কোর্টের মামলায় শাস্তি পেয়েছেন, লেবারদের কি কোনো অধিকার নেই! যারা এত লেবার নিয়ে কথা বলেন, মানবাধিকারের কথা বলেন, তারা কোথায় এখন, তারা চুপ কেন? আমেরিকা থেকে শুরু করে ইউরোপ, ইংল্যান্ড, কেউ যদি ট্যাক্স ফাঁকি দেয় সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার করবে, তার সমস্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে বিক্রি করে দেবে। এটাই তাদের নিয়ম। সেটা দেখে না কেন? ড. ইউনূস সমানে ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে যাচ্ছেন। এই যে বিদেশে এত বিনিয়োগ করে বেড়িয়েছেন, টাকাটা কোথা থেকে এসেছে?

সংবাদ সম্মেলনে রাসেলস ভাইপার সাপের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়া নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে সরকারপ্রধান বলেন, এজন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। যুক্তরাজ্য সুপ্রিম কোর্টের যুদ্ধাপরাধী চৌধুরী মইনুদ্দিনের বন্দি বিনিময়ের ক্ষেত্রে প্রদত্ত রায়ের বিষয়ে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে আইনমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে এবং যা যা ব্যবস্থা নেয়ার দরকার আমরা তা নিচ্ছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর