সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যাবসায়ী গ্রেফতার বেনাপোলে মামলায় একজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড পাবনায় গ্রেফতার আ.লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নিলেন স্থানীয়রা লালমনিরহাটে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সভাপতি জিহান আটক! জয়পুরহাটে ওসির বদলি আদেশ ঠেকাতে মানববন্ধন কুড়িগ্রামে ২ টি অবৈধ ইটভাটার সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিলো প্রশাসন  বশেমুরকৃবি’তে টিএইচই র‍্যাঙ্কিংয়ে ১ম স্থান অর্জন উৎসব ও বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত রাজশাহীতে ‘গ্রীন প্লাজা’র ষষ্ঠ প্রকল্পের উদ্বোধন কোম্পানীগঞ্জে মাঝিরটেক টি-টেন ক্রিকেট টুর্নামেন্টর ফাইনাল অনুষ্ঠিত ভাঙ্গুড়ায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সভা অনুষ্ঠিত 

৯ ব্যাংককে সতর্ক করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

রিপোর্টারের নাম : / ৮১ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহে অনিয়মের কারণে নয়টি সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের ডেকে সতর্ক করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বদলি করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পুনরায় যাতে এসব অনিয়ম না হয়, সে বিষয়ে বিমানবন্দরে থাকা এসব ব্যাংকের বুথকে তদারকি জোরদারের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমানের নেতৃত্বে ব্যাংকগুলোর নির্বাহীদের সঙ্গে একটি বৈঠক হয়। সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ব্যাংকগুলো হলো—সোনালী, জনতা, অগ্রণী, পূবালী, যমুনা, সিটি ব্যাংক, মিচুউয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ও প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক।

প্রবাসী কর্মজীবী ও বিদেশ থেকে আসা বাংলাদেশের ভ্রমণকারীরা তাদের সঙ্গে আনা বিদেশি মুদ্রা বিমানবন্দরে থাকা ব্যাংকের বুথ ও মানি এক্সচেঞ্জারে বাংলাদেশি টাকায় এনক্যাশমেন্ট করে থাকে। নিয়ম অনুযায়ী, ফরেন কারেন্সি এনক্যাশমেন্ট ভাউচার গ্রাহককে দিতে হয়। ব্যাংক ও মানি এক্সচেঞ্জারের কিছু কর্মকর্তা ভাউচার না দিয়ে বা জাল ভাউচার দিয়ে সরাসরি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে তার বিনিময়ে টাকা দিয়ে দেয়। এটি মানি লন্ডারিং।

সম্প্রতি এ ব্যাপারে দুদকের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ আসে। অভিযোগের ভিত্তিতে গত সোমবার শাহজালাল বিমানবন্দরে অভিযান চালায় দুদকের একটি টিম। তাদের অভিযানে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়।

দুদক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শাহজালাল বিমানবন্দর হয়ে যে বৈদেশিক মুদ্রা আসে, তা ব্যাংকিং চ্যানেলে রিজার্ভে জমা হওয়ার কথা। কিন্তু কিছু অসাধু কর্মকর্তা ব্যাংকিং চ্যানেলে না দেখিয়ে ডলার কিনে খোলাবাজারে বিক্রি করে দিচ্ছেন। পরে অনেক সময় তা বিদেশে পাচার হয়ে যায়।

দুদকের অভিযানে দেখা যায়, বিদেশ থেকে আসা যাত্রীরা শাহজালাল বিমানবন্দরে বেশি বিনিময় করেন ডলার, ইউরো, রিয়াল, রিঙ্গিত, পাউন্ড ও দিনার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর