শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বিশ্ব ইজতেমায় দ্বিতীয় পর্বে এক মুসল্লির মৃত্যু কুড়িগ্রামে ওয়ার্ল্ড ভিশন এর আয়োজনে ধর্মীয় নেতাদের ৩ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ ভাঙ্গুড়ায় প্রিজম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ২০তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর পরিবর্তিত নাম গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আগামীকাল আমবাগ প্রিমিয়ার লীগের ফাইনাল মুখোমুখি হবে জে আর সুপার কিংস এবং অলস্টার ক্রিকেট টীম কুড়িগ্রামে আশা’র প্রয়াত প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্টের মৃত্যুবার্ষিকী পালন  শার্শায় সত্য নারায়ণের মাঘী পূর্ণিমা গঙ্গা স্নান ও বাৎসরিক পূজা অনুষ্ঠিত গাজীপুরে ইয়াবাসহ আন্ত:জেলা নারী মাদক কারবারি আটক যশোরের শার্শায় অপারেশন ডেভিল হান্ট গ্রেফতার-৫ কুড়িগ্রাম সদরে ইটভাটা বন্ধ করে দিল প্রশাসন 

কাশিমপুর কারাগার থেকে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হলো পাপিয়াকে

নিজস্ব প্রতিবেদক, গাজীপুরঃ / ১৯৭ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : মঙ্গলবার, ৪ জুলাই, ২০২৩

গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারে এক হাজতিকে নিযাতনের অভিযোগে যুব মহিলা লীগের সাবেক নেত্রী শামীমা নুর পাপিয়াকে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সোমবার বিকাল সাড়ে ৫ টায় তাকে একটি প্রিজন ভ্যানে করে পাঠানো হয় বলে নিশ্চিত করেন কারাগারের জেল সুপার মো. ওবায়দুর রহমান।

কারাকর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারে প্রায় ৪০ মাস ধরে বন্দি আছেন। ২৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত কয়েদি হিসেবে জেল বিধি অনুযায়ী পাপিয়াকে ‘রাইটার’ হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। তিনি রুনা লায়লা নামে এক হাজতিকে সম্প্রতি নিযাতন করে। তার কাছ থেকে টাকা পয়সা লুট করে নেয়। এমন অভিযোগে রুনার ছোট ভাই জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগও করেছেন। পরে গঠন করা হয়েছে দুটি তদন্ত কমিটি। তার প্রেক্ষিতে সোমবার বিকাল সাড়ে ৫ টার দিকে একটি প্রিজন ভ্যানে করে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানে হয়েছে।

কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের (ভারপ্রাপ্ত) জেল সুপার মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, উধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তাকে স্থানন্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য- নথি চুরির একটি মামলায় শিক্ষানবিস আইনজীবী রুনা লায়লাকে ১৬ জুন কাশিমপুর মহিলা কারাগারে আনা হয়। কারাগারের সাধারণ ওয়ার্ডে নেওয়ার পর রুনার দেহ তল্লাশি করে কর্তব্যরত মেট্রন তাঁর কাছে ৭ হাজার ৪০০ টাকা পান। ওই টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য পাপিয়া ও তাঁর সহযোগী কয়েদিরা গত ১৯ জুন রুনার ওপর অমানবিক নির্যাতন শুরু করেন বলে অভিযোগ তাঁর পরিবারের।

এক পর্যায়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় রুনাকে মেঝেতে ফেলে রাখা হয়। এ নিয়ে কারাগারের ভেতরে কেস টেবিল বা সালিশ বৈঠকখানা বসে। সেখানে ত্রিমুখী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন বন্দি ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তবে পাপিয়ার ভয়ে সাধারণ কয়েদিরা রুনা লায়লার ওপর অমানসিক নির্যাতনের প্রতিবাদও করতে পারেনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর