শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
লালমনিরহাটে দাদন ব্যবসায়ীর রাতভর নির্যাতন সকালে দিনমজুরের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার! ভালুকায় চাঁদাবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ রায়গঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরধরে সাংবাদিকের হাত-পা ভেঙ্গে দিলো সন্ত্রাসীরা ঈদ বাজার বেনাপোলে দর্জি কারিগরদের ব্যস্ততা, ছিট কাপড়ের দোকানে ভীড় ভাঙ্গুড়ায় ট্রাকের নিচে পিষ্ট পূত্র বাবা আহত সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি আটক ভালুকায় শ্রমিক দলের নেতা কর্তৃক শিক্ষকের বাড়িতে হামলা, প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন সীতাকুণ্ডের ঘোড়ামরা যুব সমাজের উদ্দ্যোগে ১৫০ পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রয় সুন্দরগঞ্জে গণ ইফতার মাহফিল ও আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে জয়পুরহাটে বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

‘বাংলাদেশের সঙ্গে মৈত্রীর ক্ষেত্রে ভারত সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়’

রিপোর্টারের নাম : / ১৪০ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২২

ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে মৈত্রীর ক্ষেত্রে ভারত সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে এবং সবসময় বৃহত্তর সমৃদ্ধি ও সাফল্যের পথে বাংলাদেশের জনগণকে নিয়ে একসঙ্গে হাঁটতে প্রস্তুত থাকবে।’ মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) মৈত্রী দিবসের ৫১তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

১৯৭১ সালের এই দিনে (৬ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের স্বাধীনতার দশ দিন আগে ভারত একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করেছিল।

দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে ভারতীয় হাইকমিশন একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও সঙ্গীত সন্ধ্যার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধার পাশাপাশি সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও শিল্প নেতৃত্ব, গণমাধ্যমকর্মী, শিক্ষাবিদ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ভারত-বাংলাদেশ অংশীদারিত্বের বিগত ৫১ বছরের অর্জনসমূহ এবং ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করার সুযোগ হিসেবে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরেন। তিনি ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্বকে ১৯৭১ সালের যৌথ আত্মত্যাগের মূলে নিহিত এবং ইতিহাস, ভাষা ও সংস্কৃতির দৃঢ় বন্ধনে লালিত বলে বর্ণনা করেন। বিগত ৫০ বছরে উভয় দেশেরই গুরুত্বপূর্ণ অর্জন রয়েছে উল্লেখ করে তিনি দুই দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কর্তৃক ১৯৭১ সালের ইতিহাস অনুধাবন করা ও সেই ঐতিহ্যের ধারা অক্ষুণ্ণ রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

দ্বিপাক্ষিক মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ও নীতির সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠিত এবং পারস্পরিক আস্থা, সম্মান ও বোঝাপড়ার ওপর ভিত্তি করে সৃষ্ট এই ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বকে আরও জোরদার করার লক্ষ্যে উভয় দেশের অঙ্গীকারকে আবারও নিশ্চিত করে ভারতীয় ও বাংলাদেশি সাংস্কৃতিক দলের বর্ণাঢ্য পরিবেশনার মধ্য দিয়ে এই আয়োজনের সমাপ্তি ঘটে।

৬ ডিসেম্বরকে মৈত্রী দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্তটি ২০২১ সালের মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় সফরকালে নরেন্দ্র মোদি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক গৃহীত হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর