বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে হৃদরোগ সচেতনতা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ইয়াবাসহ দুই ইউপি সদস্য আটক! জয়পুরহাট প্রেসক্লাবে সঙ্গীতশিল্পী ফাহমিদা নবীকে সংবর্ধনা উল্লাপাড়ায় আসামীকে নির্যাতনের ঘটনায় ওসি সহ ৬ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা বেনাপোলে ট্রেন চলাচল বন্ধ, চরম ভোগান্তিতে যাত্রীরা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলনের দায়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার নামে মামলা লালমনিরহাটে বৃদ্ধাকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ গাজীপুরে কাঁচামালের বাজারে ভয়াবহ অগ্নি কাণ্ড সলঙ্গায় মোস্তফা প্রি-ক্যাডেট স্কুলে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ শ্রীপুরে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

বাংলাদেশ-ত্রিপুরা তিন বছরে বাণিজ্য বেড়েছে ১৫৮%

রিপোর্টারের নাম : / ১১৬ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সীমান্তের সঙ্গে লাগোয়া ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য গত তিন বছরে বেড়েছে ১৫৮ শতাংশ। ত্রিপুরা রাজ্য সরকারের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে বাংলাদেশের সঙ্গে ত্রিপুরার বাণিজ্য ছিল ৩৯০ দশমিক ৬৮ কোটি রুপি, বর্তমানে তা পৌঁছেছে ১ হাজার ৮ দশমিক ৪ কোটি রুপিতে।

ত্রিপুরা রাজ্য সরকারের শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সচিব অভিষেক চান্দ্রা জানান, বাণিজ্যের পরিমাণ বাড়লেও বাংলাদেশ ও ত্রিপুরার বাণিজ্য এখনো ভারসাম্যপূর্ণ নয়। কারণ, ত্রিপুরা থেকে বাংলাদেশের পণ্য আমদানির হার মাত্র ৩০ শতাংশ। অন্যদিকে, বাংলাদেশ থেকে ত্রিপুরার পণ্য আমদানির হার ৭০ শতাংশ।

ভারতের জাতীয় দৈনিক ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে অভিষেক বলেন, ‘আরও কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। আগে ত্রিপুরা-বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় দুটি ‘সীমান্ত হাট’ চালু ছিল। ফলে পণ্য আমদানি-রপ্তানি অনেক সহজে ও দ্রম্নততার সঙ্গে করা যেত। কিন্তু মহামারি শুরুর পর থেকে হাট দুটি বন্ধ আছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ত্রিপুরার পণ্য পশ্চিমবঙ্গের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে পাঠাতে হচ্ছে। এতে পরিবহণ ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে অনেক। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, বাংলাদেশে ত্রিপুরার রাবার ও চায়ের বেশ ভালো চাহিদা রয়েছে। যদি পেট্রাপোল বন্দরের পরিবর্তে এখান থেকে সরাসরি বাংলাদেশে এ দুই পণ্য পাঠানো যেত, তাহলে পরিবহণ ব্যয় ৮০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো সম্ভব হতো। এছাড়া দক্ষিণ ত্রিপুরার মুহুরিঘাটে ভারত-বাংলাদেশের যে সমন্বিত চেকপোস্ট রয়েছে, সেখানেও কিছু সমস্যা রয়েছে।’

অভিষেক চান্দ্রা বলেন, ‘আমরা আশা করছি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরে এলে এসব ইসু্যতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক হবে।’

এদিকে চলতি মাসের ৫ তারিখ ভারত সফরে যাওয়ার কথা আছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের মেয়াদে এটিই হতে যাচ্ছে শেখ হাসিনার সম্ভাব্য শেষ ভারত সফর।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর