মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ভূরুঙ্গামারীতে ৩ ইটভাটার ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা সুন্দরগঞ্জে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদণ্ড! গাজীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় আওয়ামিলীগ নেতা গ্রেফতার কুড়িগ্রামে বিএনপির ৯টি উপজেলা ও ৩টি পৌরসভা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা দীর্ঘ ৭ বছর পর বাংলাদেশি স্বামী-স্ত্রীকে ফেরত দিল ভারত লালমনিরহাটে ক্লিনিকের ডিজিটাল সাইনবোর্ডে ভেসে উঠলো “জয় বাংলা ছাত্রলীগ আবার ফিরবে উল্লাপাড়ায় হাত-পা বাঁধা ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার কোনবাড়ীতে ইয়াবাসহ যুবক আটক জিসিসির ৭ নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী পালন কোনাবাড়ীতে জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী পালন

ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু চালু হচ্ছে সেপ্টেম্বরে

রিপোর্টারের নাম : / ৩৬ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০২৪

ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু চলতি বছরের সেপ্টেম্বর থেকে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়া হবে। ত্রিপুরার রাজ্য সরকারের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী কিরণ গিটে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস ইন্ডিয়া।

ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী বলেন, ‘মৈত্রী সেতুর নির্মাণকাজ শেষ; স্থলবন্দরের কাজও শেষের পথে। আমরা আশা করছি, আগস্টের মধ্যে বন্দরের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। তারপর সেপ্টেম্বর থেকে এই সেতু জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।’

ফেনী নদীর ওপর নির্মিত ১ দশমিক ৯ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুটি বাংলাদেশের খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় উপজেলার সঙ্গে ভারতের ত্রিপুরার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সাব্রুমকে যুক্ত করেছে। ২০১৫ সালে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতুর

নির্মাণের ঘোষণা দেওয়া হয়। ওই বছর জুন মাসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের অন্যতম নিদর্শন এই সেতুটি সিঙ্গেল স্প্যানের ওপর কংক্রিটের একটি স্থাপনা। গাড়ি ও কার্গো পরিবহনের সহজ ও ঝুঁকিমুক্তভাবে চলাচলের বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েই নকশা করা হয়েছে সেতুটির।

ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পরিবহন ও হাইওয়ে মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন লিমিটেডের (এনএইচআইডিসিএল) সার্বিক তত্ত্বাবধানে নির্মিত হয়েছে সেতুটি। এটি পুরোপুরি চালু হলে চট্টগ্রাম বিভাগের সঙ্গে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সরাসরি সেতু সংযোগ স্থাপিত হবে এবং চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর থেকে পশ্চিমবঙ্গ এবং ত্রিপুরায় সরাসরি পণ্য পরিবহন সম্ভব হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর