খোঁজ নিয়ে জানাযায় টানা তিনবার নির্বাচিত এসব কাউন্সিলের এলাকায় দারুণ জনপ্রিয়। তারা যে দলের সাথেই সম্পৃক্ত থাকুকনা কেন এলাকার সব শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে তাদের রয়েছে সমান গ্রহণ যোগ্যতা। নগরীর ৭ নং ওয়ার্ডে দ্বিতীয় বারের
মতো নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ কাউসার আহম্মেদ। তিনিও এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। যার কারণে সাধারণ মানুষ তাকে দ্বিতীয় বারের মতো বিপুল ভোটে নির্বাচিত করেছে। করোনা কালীন সময়ে যখন ভয়ে মানুষ ঘর থেকে বের হতোনা। তখন কোনাবাড়ীতে এই তিন কাউন্সিলর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে ত্রাণ সামগ্রী পৌছে দিয়েছেন। অসহায় মানুষের মাঝে বিতরণ করেছেন খাদ্য সামগ্রী।
এবারের নির্বাচনে ৮ নং ওয়ার্ডে মো: সেলিম রহমান ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৩৩৩ ভোট পেয়ে তৃতীয় বারের মতো কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী আব্দুল মান্নান মিয়া ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার
৬৬৮ ভোট। এই ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ছিলো
২৩ হাজার ১৩০ জন।
১২ নং ওয়ার্ডে মো: আব্বাসউদ্দিন খোকন ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৫৮ ভোট এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী শফিকুল ইসলাম ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৫৫৭ ভোট। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ছিলো ১৬ হাজার ৭০০ জন।
অপরদিকে ৭ নং ওয়ার্ডে মো: কাউসার আহম্মেদ
ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৫৫৬ ভেট পেয়ে টানা দ্বিতীয় বারের মতো কাউন্সিলর নির্বাচাতি হয়েছেন। এ ওয়ার্ডে মোট ৪ জন সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্ধীতা করেন। আহসান পালোয়ান টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৩৮৭ ভোট, হামিদুর রহমান রনি ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৪৩ ভোট এবং জহিরুল ইসলাম জহির লাটিম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫২৪ ভোট। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ১৩ হাজার ২৬৯ জন।