শিরোনামঃ
রায়গঞ্জে শিক্ষকের- দম্পতির  বাসার গ্রীল কেটে ৯ লাখ টাকার মালামাল লুট   সিরাজগঞ্জে জামিন পেলেন ৬ প্রিজাইডিং কর্মকর্তা   শার্শায় প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার সিরাজগঞ্জে সেবামুক্ত স্কাউট গ্রুপের উদ্যোগে রিক্সাচালকদের মাঝে শতাধিক ছাতা বিতরণ জয়পুরহাটে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি পরীক্ষামূলক ট্রেন চালানোর প্রস্তুতি ডোনাল্ড লু’র সফরে রোহিঙ্গা সংকটকে গুরুত্ব দেওয়া হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৬০ লাখ কর্মী বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে : শফিকুর রহমান হজযাত্রীদের নিয়ে ঢাকা ছাড়ল প্রথম ফ্লাইট সড়কে গাড়ির গতি বেঁধে দিল সরকার জাতিসংঘের দুর্নীতি প্রতিরোধী সংস্থার সদস্য হলো বাংলাদেশ মুসলিম দেশগুলোর ঐক্য ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা কমাতে পারে: প্রধানমন্ত্রী ঝিকরগাছায় পেপারভর্তি কাভার্ডভ্যান থেকে ফেনসিডিল উদ্ধার, আটক ১ গাজীপুরে ৩ উপজেলায় বিজয়ী হলেন যারা উল্লাপাড়ায় সিএনজিচালিতঅটোরিকশার সাথে পিক-আাপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ ২ জন নিহত বেনাপোলে মাদক মামলায় একজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড কাজিপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে খলিলুর রহমান পুনরায় বিজয়ী বাংলাদেশের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় আমিরাত জুনের মধ্যে ৭০ ভাগ ধান-চাল সংগ্রহের নির্দেশ

ব্যাংকের সব শাখায় অনলাইনে তদারকি জোরদার

কলমের বার্তা / ৮৪ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : সোমবার, ৬ মার্চ, ২০২৩

বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে জাল জালিয়াতি বন্ধে সব শাখায় অনলাইনে তদারকি জোরদার করার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর অংশ হিসাবে এখন থেকে সব শাখার তথ্য অনলাইনে পাঠানোর পাশাপাশি হার্ড কপি আকারেও পাঠাতে হবে। একই অনলাইনে প্রতিবেদন পাঠানোর সক্ষমতা নেই এমন শাখার সংখ্যাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে। এর আগে বিভিন্ন সময় জারি করা সার্কুলারের মাধ্যমে ব্যাংকের সব শাখাগুলোকে অনলাইনের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ফলে অনলাইনেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সব শাখা থেকে প্রতিবেদন পাঠাতে হবে।

একই সঙ্গে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় থেকেও একই তথ্য নেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে শাখা ও প্রধান কার্যালয়ের তথ্যেও মধ্যকার কোন পার্থক্য আষে কিনা তা পর্যালোচনা করে দেখা হয়। ব্যাংকগুলো থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক খেলাপি ঋণ, বড় অংকের ঋণ, ঋণের জামানত, বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন ইত্যাদি সব ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে। এগুলো প্রতি মাসের তথ্য পরবর্তী মাসের ১৫ দিন থেকে ৩০ দিনের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অনলাইনে পাঠাতে হবে। অনলাইনে পাঠানোর পরবর্তী ৫ কার্য দিবসের মধ্যে সেগুলো ব্যাংককে হার্ড কপি আকারেও পাঠাতে হবে।

সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকের কার্যরত বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়ের লাইসেন্স (এডি) পাওয়ার শাখা, বৈদেশিক মুদ্রার লাইসেন্স নেই (নন এডি) এমন শাখা এং অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট (ওবিইউ) শাখাসহ মোট শাখার সংখ্যা জানাতে হবে। এর মধ্যে অনলাইনে প্রতিবেদন পাঠানোর সক্ষমতার আছে এমন শাখার সংখ্যা ও অনলাইনে প্রতিবেদন পাঠানোর সক্ষমতা নেই এমন শাখার সংখ্যাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

সূত্র জানায়, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকিং খাতে বেশ কিছু বড় ধরনের জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে। এ কারণে ব্যাংকগুলোতে যাতে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে না পারে বা ঘটার আগেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক আচ করতে পারে সেজন্য এখন শাখা থেকে তথ্য নেওয়া হচ্ছে। কোন শাখা থেকে ভুল তথ্য দেওয়া হলে বা কোন তথ্য গোপন করলে সংশ্লিস্ট শাখা ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিস্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, বড় ধরনের ঋণ জালিয়াতির ক্ষেত্রে প্রায়ই দেখা যায় প্রধান কার্যালয় ও শাখার মধ্য পরস্পর বিরোধী বক্তব্য পাওয়া যায়। এ কারণে এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের পাশাপাশি শাখা থেকেও তথ্য সংগ্রহ করছে।

87


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর