রবিবার, ০৯ মার্চ ২০২৫, ০৯:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
লালমনিরহাটে সংবাদকর্মীদের ওপর হামলা-মামলার ঘটনায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ, যুবককে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিলো জনতা ওসির অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন, হামলায় পুলিশসহ আহত ৫ জন রংপুরের তারাগঞ্জে সাংবাদিক নাজিমের ওপর সন্ত্রাসী হামলা! লালমনিরহাটের আলোচিত হাসিনার কাটা মাথা উদ্ধার গ্রেপ্তার-১ ‎পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী প্রাইভেট পড়তে এসে শিক্ষক কর্তৃক ধর্ষনের স্বীকার জামিয়া উসমান গণী (রা.) মাদরাসার শিক্ষার্থীদের বিভাগীয় কৃতিত্ব যশোরের চৌগাছায় ছেলের হাতে পিতা খুন ফুলবাড়ীতে অবৈধ ইটভাটার চিমনি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিলো প্রশাসন কাজিপুরে বালু নিংড়ানো পানিতে ডুবে একই পরিবারের দুই শিশুর মৃত্যু 

তুরস্কের ই-ভিসা চালু বাংলাদেশিদের জন্য

রিপোর্টারের নাম : / ৫৯ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শনিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৪

বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে তুরস্ক ২০১৩ সাল থেকে ই-ভিসা সার্ভিস চালু করেছে। যা বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশের পর্যটকদের জন্য তুরস্কে প্রবেশ করা সহজ করে তুলেছে।

বাংলাদেশের নাগরিকরাও এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে তুরস্কের ভিসার জন্য তাদের আবেদন জমা দিতে পারবেন। ই-ভিসার মাধ্যমে অবকাশ যাপন ও ব্যবসার কাজে তুরস্ক ভ্রমণ করতে পারবে। একটি পর্যটক ভিসার বিপরীতে মাত্র একবার প্রবেশ ও ৩০ দিন থাকার অনুমতি মিলবে।

তুর্কি ই-ভিসার মেয়াদ দেশটিতে প্রবেশের তারিখ থেকে শুরু করে ১৮০ দিনের জন্য বহাল থাকে। কেউ অতিরিক্ত সময় অবস্থান করতে চাইলে একটি পৃথক তুর্কি ভিসার প্রয়োজন হবে। সৌভাগ্যবশত, এই অনলাইন ভিসা ব্যবস্থার সুবিধার জন্য বাংলাদেশিরা দূতাবাস বা কনস্যুলেটে ব্যক্তিগতভাবে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় নির্ধারণের প্রয়োজনীয়তা থেকে অব্যাহতি পাবে।

বাংলাদেশ, ভারত, ইরাক, আফগানিস্তান, নেপাল, ভুটান ইত্যাদি দেশ শুধু সিঙ্গেল এন্ট্রি ই-ভিসার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে। তবে এই সহজ ই-ভিসা পেতে হলে বাংলাদেশের নাগরিকদের অবশ্যই শেনজেন দেশ, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা আয়ারল্যান্ডের যে কোনো একটি থেকে বৈধ ভিসা বা পর্যটন ভিসা থাকতে হবে। অথবা শেনজেন দেশ, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা আয়ারল্যান্ডের যেকোনো একটি থেকে বসবাসের অনুমতি থাকতে হবে। এ শর্ত ছাড়া তুরস্কের ভিসার জন্য আগের পদ্ধতিতেই আবেদন করতে হবে।তুরস্কের ই-ভিসা পেতে বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য যা যা লাগবে
কমপক্ষে ছয় মাসের বৈধতাসহ একটি বৈধ পাসপোর্ট। তাদের ইনবক্সে ই-ভিসা পাওয়ার জন্য একটি বৈধ ই-মেইল ঠিকানা। ই-ভিসা ফি প্রদানের জন্য একটি ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড। এছাড়া একটি ফিরতি টিকিট, হোটেল বুকিং এবং ভ্রমণের জন্য আর্থিক সহায়তা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর