সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ০১:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
দেশে দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে কোরআনের আইন চালু করতে হবে- রফিকুল ইসলাম খান সিরাজগঞ্জে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সকল শহীদের স্মরণে কোরআন প্রতিযোগিতা ও ইফতার দোয়া মাহফিল বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারীদের চাকরি জাতীয়করণের এক দফা দাবিতে কুড়িগ্রামে সংলাপ শিশু সুরক্ষা এবং শিশু অধিকার সচেতনতা বৃদ্ধির সংবেদনশীলতা সভা অনুষ্ঠিত সুন্দরগঞ্জের মজুমদারহাটে পিকআপ ভর্তি চাল জনতার হাতে আটক লালমনিরহাটে টিনের চালা কেটে দোকানে দুর্ধর্ষ চুরি! কাজিপুরে চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন; পুড়ে ছাই ১৫ লক্ষ টাকার মালামাল অধ্যক্ষ কতৃক শিক্ষার্থীকে কুপ্রস্তাব বিচার চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবরে অভিযোগ লালমনিরহাটে দাদন ব্যবসায়ীর রাতভর নির্যাতন সকালে দিনমজুরের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার! ভালুকায় চাঁদাবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ

দুই শতাধিক অসহায় মানুষকে শীতবস্ত্র দিলেন এক যুবক

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ / ৬৮৩ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩

গাজীপুরে রেললাইন ও আশপাশের এলাকায় অসহায় দরিদ্র শীতার্ত মানুষকে শীতের পোশাক জ্যাকেট ও চাদর দিয়েছেন এক যুবক। বুধবার সন্ধায় গাজীপুর জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন ও আশপাশের বস্তি এলাকায় এসব শীতবস্ত্র বিতরণ করেন।

এসময় তিনি ৫০ জন শিশুকে, ৭০ জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও ৭০- ৮০ জন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের মধ্যে হুডি, জ্যাকেট ও চাদর বিলিয়ে দেন। এবং সাধ্যমত এই শীতে আরও সহযোগীতা করবেন বলে জানান।

শীতবস্ত্র বিতরণকারী যুবক হলেন, টঙ্গীর ৫০ নং ওয়ার্ডের উত্তর দত্তপাড়া টেকবাড়ি শাহ আলম শিকদারের ছেলে বিপ্লব শিকদার। তিনি সদ্য টঙ্গী সরকারি কলেজ থেকে মাস্টার্স পাশ করেছেন।

জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনে গড়ে ওঠা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মুসাফির ইসকুল শিক্ষার্থীদের মাঝেও শীতবস্ত্র বিতরণ করেন। এরপর শীতের পোশাক নিয়ে রেলস্টেশন, আশপাশের বিভিন্ন ফুটপাত ও দোকানে গিয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন।

মুসাফির ইসকুলের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান হোসেন বলেন, আমার স্কুলের সব শিক্ষার্থীরা অসহায় ও দরিদ্র। তাদেরকে আজ ভালো মানের শীতের পোশাক দিয়েছে এজন্য আমরা কৃতার্থ। সমাজের প্রতিটি মানুষের উচিৎ অসহায় দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ান। ছোট ছোট ভালো কাজের পাশাপাশি অসহায় মানুষের কল্যাণে ও আর্তমানবতার সেবায় কাজ করার মধ্যে দারুণ আনন্দ পাওয়া যায়।

ওই মুসাফির ইসকুলের শিক্ষার্থী আরমান বলেন, আমি একটি শীতের পোশাক পেয়েছি এবং আমার মাকে একটি শীতের চাদর দিয়েছে। খুব সুন্দর হয়েছে এবং খুশি লাগছে।

গাজীপুর গোরস্থান এলাকার চায়ের দোকানদার লোকমান হোসেন বলেন, হঠাৎ করেই দোকানে এসে শীতের কাপড় দিয়ে গেল। এটা ভাবতেই পারিনাই। শীতের কাপড়টা দরকার ছিল।

বিপ্লব শিকদার বলেন, এবছর অনেক বেশি শীত পরেছে। আমাদের দেশে অনেক লোক এখনো শীতে কষ্ট করে। বিশেষ করে রেললাইন ও আশপাশের বস্তি এবং দরিদ্র পরিবারে এই কষ্টটা বেশি দেখা যায়। আমি সদ্য পড়াশোনা শেষ করে ছোট একটি ব্যবসা করছি। আমার মনে হলো আমাদের সাধ্যের মধ্যে সবাই যদি সমাজের অসহায় ও অল্প আয়ের মানুষদের পাশে দাঁড়াই তাহলে অন্যের দুঃখটা কমে যায়। এই চিন্তা থেকে আমি

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর