মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ! নাগেশ্বরীতে শিশু সুরক্ষা ও সহিংসতা প্রতিরোধ ৩ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের সমাপ্তি গাজীপুর জেলা বিএনপির সংশোধিত আহবায়ক কমিটি ঘোষণ সিরাজগঞ্জে বৃক্ষপ্রেমী শহিদুলের নিজ উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছ বিতরণ সিরাজগঞ্জে চাঞ্চল্যকর ডাকাতি ঘটনার রহস্য উদঘাটন!চার ডাকাত আটক উপজেলা পরিষদ চত্বরে তিন দিন ব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি প্রদর্শন মেলা উদ্বোধন ভূরুঙ্গামারীর সীমান্তে দু’দেশের সীমান্ত রেখার মসজিদের সামনে বিএসএফ’র সিসি ক্যামেরা ভাঙ্গুড়ায় সদর ইউনিয়ন বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত কোম্পানীগঞ্জে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আবদুল হাকিম কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান সলঙ্গা থানার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নে কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ

চালু হচ্ছে টাকা পে কার্ড

রিপোর্টারের নাম : / ৬৩ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ৪ আগস্ট, ২০২৩

বিদেশি মুদ্রা সাশ্রয়ে জাতীয় পে কার্ড চালুর উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ডিসেম্বরে এই কার্ড চালু হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। গত ১৮ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার প্রথমবারের মতো ‘টাকা পে’ কার্ড চালুর ইঙ্গিত দেন। এরপর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দুইটি কমিটি সম্প্রতি ‘টাকা পে’ কার্ড চালুর জন্য কাজ শুরু করেছে।

প্রাথমিকভাবে সেপ্টেম্বরের মধ্যে কার্ডটি চালুর পরিকল্পনা ছিল। পরে গভর্নর জানান, ডিসেম্বরে এটি চালু করা হবে।

দুই কমিটির মধ্যে স্টিয়ারিং কমিটির নেতৃত্বে আছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী সায়েদুর রহমান এবং ওয়ার্কিং কমিটির নেতৃত্বে আছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম বিভাগের পরিচালক মো. মোতাসেম বিল্লাহ।

কমিটিতে আটটি স্থানীয় ব্যাংক- ব্র্যাক ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের প্রতিনিধি আছেন। টাকা পে কার্ড প্রস্তুত করতে প্যারিসভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ফিমকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

গত মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সদর দপ্তরে ফিম ও ৮ ব্যাংকের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে তিনদিনের একটি কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র সারওয়ার হোসেন জানান, কার্ড চালুর বিষয়টি প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। মূল কথা হলো- এটি আমাদের নিজস্ব কার্ড হবে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক পরিচালিত ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশের মাধ্যমে এই কার্ডের লেনদেন হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের মে পর্যন্ত বাংলাদেশে ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ডের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৩ কোটি ১৭ লাখ, ২২ লাখ ১৬ হাজার এবং ৪০ লাখ ৩৭ হাজার


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর