বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
লাইসেন্স ব্যতীত ভাটা পরিচালনা করায় কুড়িগ্রামের ৫টি ভাটা বন্ধ করে দিয়েছে প্রশাসন উল্লাপাড়ায় পানি নিষ্কাশনের দাবীতে রাস্তা অবরোধ করে মানববন্ধন আগামী ৭ দিনের মধ্যে হৃদয় এর লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তরের দাবি ভারত থেকে ফল আমদানি বন্ধ দ্বিতীয় ধাপের আখেরী মোনাজাত শেষ,৫৯ তম বিশ্ব ইজতেমার তারিখ ঘোষণা ইজতেমা ময়দানে চলছে হেদায়েতি বয়ান,আখেরী মোনাজাত দুপুর ১২ টায় ইজতেমায় আরও দুই মুসল্লীর মৃত্যু ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মারা এখনো সব জায়গায় রয়ে গেছে,কারামুক্ত মাওলানা মহিবুল্লাহ ভাঙ্গুড়ায় ট্যাপেন্টডল ট্যাবলেটসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার জয়পুরহাটে অর্ধেক দামে পিয়াজ আলু বিক্রি, উপকৃত সাধারণ মানুষ

বন্ধ সব পোশাক কারখানা খুলছে বুধবার: বিজিএমইএ

রিপোর্টারের নাম : / ১৬৯ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৩

পোশাক শিল্প অধ্যুষিত সব এলাকায় শান্তিপূর্ণ কর্ম পরিবেশ বিরাজ করছে বলে জানিয়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানিককারক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ। ফলে বন্ধ থাকা সব কারখানা আগামীকাল বুধবার থেকে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংগঠনটি। বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।

অবশ্য রাজধানীর মিরপুরের কয়েকটি কারখানা খুলে দেওয়ার বিষয়ে এখনও অনিশ্চয়তা কাটেনি। এসব কারখানা খুলে দেওয়ার বিষয়ে মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত আলোচনা চলছিল।

এর আগে কাশিমপুর ও কোনাবাড়ি এলাকার বন্ধ ৩ কারখানাও আজ খুলে দেওয়া হয়। সোমবারই ওই এলাকার অধিকাংশ কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছিল। এসব কারখানাগুলোয় স্বাভাবিকভাবে উৎপাদন কার্যক্রম চলছে।

বিবৃতিতে বিজিএমইএ সভাপতি জানান, কাজে ফেরার আহ্বানে সাড়া দিয়ে আশুলিয়া এলাকার সব বন্ধ কারখানার শ্রমিকরা ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে। কাজ করার আগ্রহ জানিয়ে শ্রমিকরা মালিকদের আশ্বস্ত করেছে। ফলে বুধবার আশুলিয়ার সকল বন্ধ কারখানা খুলে দেওয়া হবে।

এর আগে রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের পক্ষে থেকে শ্রমিকদের কাজে ফেরার আহ্বান জানানো হয়। শ্রমিক ও মালিকদের কোনোরকম হয়রানির শিকার না করার অনুরোধ জানিয়ে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি সনির্বদ্ধ অনুরোধ, পোশাক কারখানাসহ সকল ধরনের শিল্প প্রতিষ্ঠানকে নিরাপত্তা দিন। এলাকায় সুষ্ঠূ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করুন। সর্বোপরি, জানমালের নিরাপত্তায় কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করুন। তবে এতে করে কোনো শ্রমিক ভাইবোন বা কর্মচারী এবং মালিক যেন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হন। এ বিষয়ে সতর্ক থেকে কাজ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।

গত ৭ নভেম্বর পোশাক খাতের নূন্যতম মাসিক ১২ হাজার ৫০০ টাকা মজুরি ঘোষণা করে সরকার গঠিত মজুরি বোর্ড। তবে ঘোষিত মজুরিকে প্রত্যাখ্যান কয়েকটি শ্রমিক সংগঠন। একইসঙ্গে ২৫ হাজার টাকা ন্যূনতম মজুরির দাবিতে আগে থেকেই আন্দোলনে থাকা এসব সংগঠনের আন্দোলন আরও বেগবান করা হয়। এ সময় বেশ কিছু কারখানায় ব্যাপক ভাঙচুর ও ধ্বংসযজ্ঞ চালায় অজ্ঞাতরা।

উদ্ভূত পরিস্থিতে আশুলিয়া, কাশিমপুর, মিরপুর ও কোনাবাড়ি এলাকার প্রায় ১৩০টি পোশাক কারখানা কর্মচারী ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা এবং কারখানার সম্পত্তি রক্ষায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর