বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
গাজীপু‌রে প্রতারনা ও মিথ্যা মামলা দি‌য়ে হয়রানীর প্রতিবা‌দে ওয়ালটন কর্তৃপ‌ক্ষের বিরু‌দ্ধে মানববন্ধন বেনাপোল কাস্টমসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩৮ কোটি ১৯ লাখ টাকা বেশি রাজস্ব আদায় বেনাপোল বালিকা বিদ্যালয়ের সভাপতি হলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান সলঙ্গায় মৎস্য ব্যবসায়ী অপহরণের ঘটনায় প্রধান আসামিসহ ২ জন গ্রেপ্তার লালমনিরহাটে যুবলীগ সহ-সভাপতির বিরুদ্ধে ১১ লাখ টাকা আত্নসাতের অভিযোগ ভাঙ্গুড়ায় ট্রেনের নিচে মাথা দিয়ে দিনমজুর এর আত্মহত্যা গাকৃবিতে গ্র্যাজুয়েট ও আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ২০২৪ টার্মের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত বেনাপোলে ফিলিস্তিনি নিহত ও আহত হওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ভারত থেকে ৪০টি রেফ্রিজারেটেড মিল্ক ভ্যান আমদানি করছে সেনাবাহিনী ভারত থেকে চোরাইপথে বাংলাদেশে প্রবেশকালে বেনাপোল সীমান্তে ৯ বাংলাদেশি আটক।

শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই- উপাচার্য মশিউর রহমান

নিজস্ব প্রতিবেদক, গাজীপুরঃ / ৯২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৩

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব গ্রন্থ রচনা ও গবেষণা প্রকল্পে সারাদেশের সকল শিক্ষকদের আরো বেশি অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান। তিনি বলেন, ‘শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় মূল বই প্রণয়নের লক্ষ্যে নিজস্ব প্রকল্প গ্রহণ করেছে। গবেষণার জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে শিক্ষকদেরকে এই দুই প্রকল্পে অনেক বেশি যুক্ত হওয়া অপরিহার্য। গত শনিবার (৭ অক্টোবর) চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি-বাকশিস আয়োজিত বিশ্ব শিক্ষক দিবস- ২০২৩ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও শিক্ষক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য ড. মশিউর রহমান।

দেশের প্রথিতযশা সমাজবিজ্ঞানী ড. মশিউর রহমান বলেন, ‘শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা ও উৎকর্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গৃহীত গবেষণা প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা বিশ্বমানের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে চাই। এক্ষেত্রে শিক্ষকদের এগিয়ে আসতে হবে। উন্নত ও বিশ্বমানের গবেষণা হলেই আমরা শিক্ষা ক্ষেত্রে ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’ তৈরি করতে পারব। মূল পাঠ্যবই রচনা যে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে সেটির মাধ্যমে মানসম্মত পাঠ্যবই লেখার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে শিক্ষকরা সমৃদ্ধ পাঠ্যক্রম তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারবে। এসব কার্যক্রমে শিক্ষকদের অনেক বেশি করে এগিয়ে আসতে হবে। সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে তারা যেন এসব কার্যক্রমে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে অংশগ্রহণ করেন। ভালো মানের বই লেখা এবং গবেষণা কার্যক্রম যদি সুন্দরভাবে পরিচালনা করা যায় তাহলেই পরবর্তীতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গোটা লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এল এম এস) ডেভেলপ করা সহজ হবে। সেকারণেই এখন থেকেই শিক্ষকদের গবেষণা প্রকল্পে এবং বই লেখা প্রকল্পে যুক্ত হতে হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরির জন্য স্মার্ট জনশক্তি গড়ে তোলা দরকার। দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করা দরকার। শিক্ষকদের এসব কাজে সম্পৃক্ততার মধ্য দিয়ে সেই মানবসম্পদ তৈরি হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন উপাচার্য ড. মশিউর রহমান।
আলোচনা সভায় বাকশিস চট্টগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি অধ্যক্ষ দবির উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আৰু তাহের চৌধুরী, অধ্যক্ষ আ ন ম সরোয়ার আলম, অধ্যক্ষ সমির কান্তি দাস, অধ্যাপক আবু জাফর সিদ্দিকী, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান। যেসব শিক্ষকদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয় তারা হলেন অধ্যক্ষ মেজবাহুল আলম, অধ্যাপক দিদারুল আলম, অধ্যাপক ফয়জুল কবির ও অধ্যাপক আবু তাহের চৌধুরী। আলোচনা সভা শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর