বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
জয়পুরহাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি নিয়ে দুপক্ষের  পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী কুড়িগ্রামে ‘’ফ্রেন্ডশিপ ডিসএবিলিটি প্রোগ্রাম’’ এর এডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত কোনাবাড়িতে ইয়াবাসহ গ্রেফতার-১ লফস’র আয়োজনে খেলার মাঠ,পার্ক ও উম্মুক্ত স্থানের বাজেট বরাদ্দ বিষয়ক আলোচনা সভা সলঙ্গায় ধারালো ছুরির আঘাতে গুরুতর আহত যুবক কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম শিক্ষা কার্যক্রম উদ্বধোন  সিংড়ায় সহপাঠীর আঘাতে স্কুলছাত্র নিহত নাটোরের বড়াইগ্রামে বিএসটিআইয়ের অভিযানে দুই বেকারি কারখানাকে জরিমানা লালমনিরহাটে কলেজের অধ্যক্ষ পদ নিয়ে সংঘর্ষ; যুবলীগ নেতা আটক! লালমনিরহাটে ডাকাত দল গ্রেফতার!

অবৈধ গবাদি পশুর ওষুধ কারখানা সিলগালা-দু’জনের নামে মামলা!

আশরাফুল হক, লালমনিরহাট: / ১৭২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০২৩

লালমনিরহাটে অনুমোদনহীন একটি ভেজাল ওষুধ তৈরি কারখানায় অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় প্রায় বিশ লক্ষ টাকার ভেজাল ওষুধ এবং কারখানাটির অনুমোদন না থাকায় কারখানাটি সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১০-মে) দুপুরে লালমনিরহাট জেলা সদরের বড়বাড়ি বাজারের স্মৃতিসৌধ সংলগ্ন এলাকায় বাসা ভাড়া দেয়া হবে পোস্টার লাগিয়ে ভিতরে বিভিন্ন নামিদামি কোম্পানির গবাদিপশুর ভেজাল ওষুধ তৈরি কারখানাটি সদর থানা পুলিশের সহায়তায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।

অভিযানে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা ও সদর থানা পুলিশসহ উৎসুক জনতা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জানায়, সদর উপজেলার বড়বাড়ি ইউনিয়নের মৃত ওয়াহেদ আলীর ছেলে নুরআলম ও গাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জ এলাকার আসাদুজ্জামান আসাদ দীর্ঘ দিন থেকে অভিযুক্ত নুর আলমের বাসায় যৌথভাবে অনুমোদনহীন স্কয়ার ও একমি সহ বিভিন্ন নামিদামি কোম্পানির লোগো লাগিয়ে গবাদিপশুর ভেজাল ওষুধ তৈরি করে বাজারজাত করে আসছিলেন। গোপন সূত্রে এমন তথ্য পেয়ে এ অভিযান চালানো হয়েছে।

কারখানাটি সিলগালা করার পর ভেজাল ওষুধ প্রস্তুতকারী অভিযুক্ত নুরআলম ও আসাদুজ্জামান আসাদের নামে নিয়মিত মামলা দেওয়া হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বড়বাড়ি এলাকার একাধিক ব্যক্তি বলেন, সদর উপজেলার বড়বাড়ি ইউনিয়নের হাতুড়া এলাকার মৃত ওয়াহেদ আলী, মিস্ত্রি কাজ করে কোনরকম সংসার চালাতেন। তার দুই ছেলে নুরআলম ও মান্না বড়বাড়ি বাজারে মানুষের দোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ শুরু করে বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িয়ে রাতারাতি হয়ে যান অনেক টাকার মালিক। ভেজাল ওষুধ কারখানা, দেহ ব্যবসা, জুয়া, ক্যাসিনো, ভূমিদস্যু ইত্যাদি অপকর্মের সাথে জড়িয়ে দুই ভাই রাতারাতি হয়ে যান কোটিপতি।

এ সময় উৎসুক জনতা নুরআলম ও মান্নার অবৈধ সম্পদের যথাযথ হিসাব নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবি জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর