রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:০৮ অপরাহ্ন

কুষ্টিয়া আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালকের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

কুষ্টিয়া (দৌলতপুর) প্রতিনিধি : / ৩২৬ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : সোমবার, ২৭ জুন, ২০২২

কুষ্টিয়া জেলা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে যোগদানের পর থেকে সহকারী পরিচালক জাহিদুল হকের কর্ম দক্ষতায় গ্রাহক সেবায় ভোগান্তি কমিয়ে প্রান ফিরে পেয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী জনবল সংকট থাকলেও জেলার মানুষের পাসপোর্ট নির্বিঘ্নে কোনরুপ হয়রানি ঝামেলা ছাড়াই পেতে সার্বক্ষণিক সেবা প্রদানে তৎপর থাকেন তিনি।

পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে দেখা যায় জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা মানুষকে জরুরি সেবাদিতে অফিসে নির্ধারিত সময়ের পরেও কাজ করেন। এদিকে সহকারী পরিচালক জাহিদুল হকের সুনামকে ও ভাবমুর্তী ক্ষুন্ন করে অনৈতিক সুবিধা আদায়ে সাংবাদিকদের মিথ্যা ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশে একটি কুচক্রী মহল উঠেপড়ে লেগেছে।

সম্প্রতি কুষ্টিয়া পাসপোর্ট অফিসে জরুরি সেবা প্রত্যাশী, কুষ্টিয়া পৌরসভার ৪, ৫ ও ৬নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর মিসেস আনোয়ারা ইসলামের বিবৃতি ও অভিযোগের ভিত্তিতে প্রকাশিত মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

জানা যায়, কুষ্টিয়া আন্চলিক পাসপোর্ট অফিসের ৩য় তলার একটি কক্ষ সহকারী পরিচালকের বাসস্থল (থাকার যায়গা), এখানে বহিরাগত কোন জনসাধারণের প্রবেশ নিষেধ,সে নিষেধ উপেক্ষা করে গত ২২ শে জুন বিকেল ৩ ঘটিকায় কুষ্টিয়া পৌর-ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা পরিচালক আরিফ নাজমুল হক কে সাথে নিয়ে মিসেস আনোয়ারা ইসলাম ৩য় তলায় গিয়ে সহকারী পরিচালকের রুমের দরজায় অনবরত নক করেন তাহাদের ব্যাক্তিগত সুবিধা আদায়ের জন্য স্থানীয় ক্ষমতার বলে।

যাহা একজন সহকারী পরিচালকের জন্য বিব্রতকর ও দৃষ্টি কটু।এদিকে কুষ্টিয়া পৌর-ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা পরিচালক আরিফ নাজমুল হক ও মিসেস আনোয়ারা ইসলাম সেই কাজটি করেছেন।জাহা অফিসের সিসি ফুটেজ রেকর্ড রয়েছে।

তাদের এ অসদাচরণ সম্পর্কে অফিস স্টাফরা জানতে চাইলে আরিফ নাজমুল ও মিসেস আনোয়ারা ইসলাম অফিস স্টাফদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন ও দেখে নেওয়ার হুমকিদেন।জাহিদুল হক বলেন, সরকারের এ জরুরি সেবা পাসপোর্ট প্রত্যাশীদের দিতে স্বল্প সংখ্যক অফিস স্টাফদের নিয়ে কাজ করতে হিমশিম খেতে হয়।কুষ্টিয়া আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সেবা প্রত্যাশী দুর দুরান্তে থেকে আসা সহজ সরল মানুষদের অনৈতিক সুবিধা দেবারনামে নগদ অর্থ হাতিয়ে লই দালালচক্র।

এই চক্রকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়ায় দালাল চক্রটি ক্ষিপ্ত হয়ে স্থানীয় প্রভাবশালীদের স্বরনাপন্ন হয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেন।জাহা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

পাসপোর্ট সেবা প্রত্যাশীদের হয়রানি কমাতে এবং দালালদের বিরুদ্ধে সর্বদা তৎপর থাকবো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর