শিরোনামঃ
শেখ হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন বৈদেশিক ঋণের প্রকল্পে বিশেষ নজর দিতে নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ উল্লাপাড়ায় ব্র্যাকের সহায়তায় অতিদরিদ্র সদস্যদের মাঝে ষাড় গরু বিতরণ যে কারণে বাতিল হলো জামিল হাসানের প্রার্থীতা দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনে সফলতা একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার ২-৩ বছরের মধ্যে মহাকাশে যাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট সিরাজগঞ্জে ভিক্টোরিয়া হাইস্কুলে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের উপজেলা নির্বাচন তরুণরা চায় সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট আধুনিকায়ন, জুনে চালু রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা নারীবান্ধব শিক্ষানীতির কারণে মেয়েরা এগিয়ে: প্রধানমন্ত্রী বশেমুরকৃবি ভেটেরিনারি টিচিং হসপিটালে ইয়ং ডক্টরস লার্নিং প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি কনসালটেন্ট  সরোয়ারের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক

তাপদাহ উপেক্ষা করে ফসল কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষকরা

কলমের বার্তা / ১২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ২ মে, ২০২৪

মনির হোসেন, বেনাপোল প্রতিনিধি:-মাঠ থেকে ধান কেটে দ্রুত বাড়ি নিয়ে গিয়ে ঝাড়াই-মাড়াই করে ঘরে তুলতে রোদে পুড়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন ঝিকরগাছা উপজেলার কৃষকেরা। প্রচণ্ড দাবদাহ উপেক্ষা করে দিনরাত পরিশ্রম করছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। শেষ মুহূর্তে ঝড়-বৃষ্টিতে আক্রান্ত না হলে ও বাজার দর ভালো মিললে মুনাফার সম্ভাবনা দেখছেন চাষিরা।

উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, ধান কাটা, আটি বাঁধা ও বয়ে বাড়ি নেয়াসহ ঝাড়াই-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষকেরা। প্রচন্ড দাবদাহে ঘরে বসে নেই তারা। ভোর থেকে রাত পর্যন্ত মাঠেই সময় পার করছে। সকাল ও দুপুরের খাওয়া মাঠেই সেরে নিচ্ছেন।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাব মতে, ঝিকরগাছায় এ বছর বোরো ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৮ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমি। চাষ হয়েছে ১৯ হাজার ৫০০ হেক্টর। গত বছরের চেয়ে চলতি মৌসুমে হাইব্রিড জাতের ধানের আবাদ বেশি হয়েছে। এর মধ্যে উচ্চফলনশীল (উফশী) ব্রি-ধান-৫০, ৬১, ৮১, বিনা-২৫, স্বর্ণা ও মিনিকেট এবং হাইব্রিড জাতের মধ্যে সুবর্ণ-৮, সিনজেনটা-১২০৩ ধানের চাষ বেশি হয়েছে। তা ছাড়াও আরো কয়েক রকমের মোটা ও চিকন জাতের ধানের চাষ হয়েছে।

উপজেলার নির্বাসখোলা ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের ধান চাষি আনোয়ার হোসেন, আহম্মদ আলী, জাহাঙ্গীর আলম, সাদেক আলী, মন্টু মিয়া জানান, এ বছর হাইব্রিড ধানের চাষ বেশি হয়েছে। কৃষি উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় প্রতিবিঘায় বোরো ধান চাষে অন্য বছরের চেয়ে খরচ কিছুটা বেশি হয়েছ। তবে আবহাওয়া অনুকূল থাকায় রাসায়নিক সার কম লেগেছে। পোকামাকড় ও রোগবালাইও কম ছিল। যদি ধান গোছানো পর্যন্ত আবহাওয়া ভাল থাকে ও উপযুক্ত দাম পাওয়া যায় তাহলে কৃষকের মুখে হাসি ফুটবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, চলতি বছর আবহাওয়া বোরো চাষের উপযোগী ছিল। শেষ পর্যন্ত প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হলে ফলন পূর্বের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছি।

15


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর