শিরোনামঃ
উল্লাপাড়ায় ব্র্যাকের সহায়তায় অতিদরিদ্র সদস্যদের মাঝে ষাড় গরু বিতরণ যে কারণে বাতিল হলো জামিল হাসানের প্রার্থীতা দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনে সফলতা একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার ২-৩ বছরের মধ্যে মহাকাশে যাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট সিরাজগঞ্জে ভিক্টোরিয়া হাইস্কুলে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের উপজেলা নির্বাচন তরুণরা চায় সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট আধুনিকায়ন, জুনে চালু রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা নারীবান্ধব শিক্ষানীতির কারণে মেয়েরা এগিয়ে: প্রধানমন্ত্রী বশেমুরকৃবি ভেটেরিনারি টিচিং হসপিটালে ইয়ং ডক্টরস লার্নিং প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি কনসালটেন্ট  সরোয়ারের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক বিএআরআই বিজ্ঞানীদের নতুন প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আগুনে পুড়লো ব্যবসায়ীর স্বপ্ন! বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবলু চেয়ারম্যানের মৃত্যুতে শেখ আফিল উদ্দিন এমপির শোক

যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী

Kolomer Batra / ১৩ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ২ মে, ২০২৪

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘যতবারই সরকারে এসেছি, ততবারই শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করেছি। ১৯৯৬ সালে বিরোধী দলে থাকাকালে আমি শ্রমিকদের দেখেছি তাদের মজুরি ছিল মাত্র ৮০০ টাকা। তখন সরকারে এসে আমরা মজুরি বাড়িয়েছিলাম।’

আজ বুধবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মে দিবস উপলক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘খেটে খাওয়া মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করাই আওয়ামী লীগের একমাত্র লক্ষ্য। আমরা সব সময় সেই পদক্ষেপ নিই। জাতির পিতা যখন দেশটাকে গড়ে তুলেছেন, তখন যে সব মালিক বাংলাদেশে ছিল শিল্প কলকারখানা মালিক তারা হবেন। আর যেগুলো মালিকানাবিহীন সেগুলো সরকার চালাবে। সে ব্যবস্থাও তিনি করেছিলেন, সরকারি খাতকেও গুরুত্ব দিয়েছিলেন।’

শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা থেকে কেউ বঞ্চিত করলে, সে যত বড় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন হোক না কেন তাকে আমরা ছাড়বো না মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শ্রমিকদের কল্যাণ দেখা আওয়ামী লীগের দায়িত্ব। মালিকদের বলবো, শিল্প কলকারখানা শিল্প মালিকরা বিলাসিতা কমিয়ে শ্রমিকদের দিকে নজর দিবেন, সেটাই আমরা চাই।’

তিনি বলেন, ‘কিছু ভাড়াটিয় লোক কথায় কথায় শ্রমিকদের নিয়ে রাস্তায় নামে। এতে সব পক্ষেরই ক্ষতি হয়। শ্রমিকরা নিজেদের ক্ষতি নিজেরা করেন। কোন সমস্যা হলে বলবেন, কিন্তু কারও উস্কানিতে যেন নিজেদের রুটি-রুজির ক্ষেত্র যেন ধ্বংস না হয়, সেদিকে শ্রমিকদের লক্ষ্য রাখতে হবে।’

আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব মো. মাহবুব হোসেন। শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এইচ এম ইব্রাহীম, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের (বিইএফ) সভাপতি আরদাশীর কবির, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর কুতুব আলম মান্নান।

17


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর