শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পৌর বিএনপির কাউন্সিলে সভাপতি রফিকুল সম্পাদক, সাইদুল, সাংগঠনিক মোতালেব পাবনায় জন্মদিনে সড়ক দুর্ঘটনা শিশুর মৃত্যু গাজীপুরে নাশকতা ও বাস পোড়ানো মামলায় গ্রেফতার-৩৩ ব্যবসায়ীকে অপহরণ পরে মিথ্যা প্রতরনা মামলায় ফাঁসলেন জয়দেবপুর থানার ওসি হালিম,তদন্ত শুরু শান্তিরহাট জামে মসজিদে চরহাজারী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের অনুদান প্রদান গাইবান্ধায় ৬ শিক্ষকের রাজকীয় বিদায় টঙ্গীতে কারখানায় টিফিন খেয়ে অর্ধশতাধিক শ্রমিক অসুস্থ অরক্ষিত রেল ক্রসিংয়ে প্রাণ গেলো দুই মোটরসাইকেল আরোহীর বেড়ায় বন্ধের পথে ক্ষুদ্র বেকারি শিল্প ফুলবাড়ীতে কম্বল বিতরণ করলেন শিক্ষাবিদ ও সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম বেবু

সাভারে গয়না গ্রামের উদ্যোক্তারা পেলেন প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনা ঋণ

রিপোর্টারের নাম : / ১৬৪ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০২২

করোনার প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত সাভারের গয়না গ্রামের পল্লী উদ্যোক্তাদের মধ্যে ৪১ জনকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে প্রণোদনা ঋণ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়ন পরিষদের হল রুমে উদ্যোক্তাদের মধ্যে বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) উদ্যোগে এই প্রণোদনা ঋণের চেক দেওয়া হয়। ঋণের মোট পরিমাণ ৪৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

ঋণের চেক বিতরণ শেষে বিআরডিবির মহাপরিচালক মো. সাহেদ আলী গয়না বাজার পরিদর্শন করেন এবং কারিগরদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিআরডিবির উপপরিচালক গোলাম সারওয়ার মোস্তফা, সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাজহারুল ইসলাম, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন, ভাকুর্তা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেনসহ আরো অনেকে।

সাজ্জাদ হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে প্রণোদনা হিসেবে ঋণ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড এই ঋণদান কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে। উদ্যোক্তা বা কারিগররা মাত্র চার শতাংশ সুদে দুই বছরের জন্য এক থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পেয়েছেন।

ভাকুর্তা ইউনিয়ন স্বর্ণ রৌপ্য সমবায় সমিতির সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি নিজেও প্রণোদনা হিসেবে এক লাখ টাকা ঋণ পেয়েছেন। তিনি বলেন, আমাদের ইউনিয়ন থেকে সারা দেশে গয়না যায়। এছাড়া ভারত, নেপাল ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেও অনেকেই এখান থেকে গয়না সরবরাহ করে। স্বর্ণের গহনা খুব কম বানানো হয়। বেশিরভাগ হয় রুপা এবং তামা, পিতলের। ভাকুর্তায় গয়নার কারিগর আছে সাত থেকে আট হাজার। মোটামুটি এলাকার প্রতি ঘরেই দুই-একজন করে কারিগর আছেই। ভাকুর্তায় গয়নার দোকান আছে প্রায় ৩০০। সব মিলিয়ে মাসে কয়েক কোটি টাকার গয়না বিক্রি হয় এখান থেকে। কিন্তু করোনার প্রভাবে আমরা অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছি। এভাবে চলতে থাকলে হয়তো আমাদের এই গয়না তৈরির কাজ বন্ধ হয়ে যেত। তবে প্রধানমন্ত্রীর এমন উদ্যোগে আমরা নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে পারব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর