বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
আব্দুল আলীমের মরদেহ দীর্ঘ আড়াই বছর পর ময়নাতদন্তের জন্য উত্তোলন অতীতে ঘরে ঘরে চাকরি দেবার নাম করে হাহাকার দিয়ে গেছে রাজনৈতিক দলগুলো কেন্দ্রীয় জাকের পার্টির নেতা রবিউল ইসলাম রবি ভাঙ্গুড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু বেনাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত সলঙ্গায় সেচ্ছাসেবকদলের শীতবস্ত্র বিতরণ গাজীপুরে ৯ কেজি গাঁজাসহ গ্রেফতার-১ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ডিসপ্লে-তে ভেসে উঠেলো ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে আদম ব্যবসায়ী শাহীন ও মশিয়ারের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা সৌদি আরবে অবৈধ অভিবাসী! কুড়িগ্রামে এম আর বি ইকো ব্রিকসকে পাঁচ লক্ষ টাকা জরিমানা শার্শা সরকারি টেকনিকেল স্কুল এন্ড কলেজ ২ দিনব্যাপি বিজ্ঞান মেলা

বেলকুচিতে চেয়ারম্যান ও প্যানেল চেয়ারম্যানকে পেটালেন ছাত্রলীগ নেতা

আজিজুর রহমান মুন্না, সিরাজগঞ্জঃ / ২৭১ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ৮ জুন, ২০২২

সিরাজগঞ্জের বেলকুচির ভাঙ্গাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম ও প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল কাদেরকে পেটালেন পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আকতার হামিদ।

সোমবার (৬ জুন) রাতে পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আকতার হামিদসহ ৭ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম ভূঁইয়া।

এর আগে, রোববার (৫ জুন) বিকেলে বেলকুচি পৌর এলাকার জীধুরিস্থ মাজেম মিয়ার ঢালু নামক স্থানে এ মারপিটের ঘটনা ঘটে। মারপিটে আহত প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল কাদেরকে সিরাজগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে মারপিটের ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

মামলার বাদী চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম জানান, রোববার বিকেল ৫টার দিকে মোটরসাইকেলযোগে প্যানেল মেয়রকে সাথে নিয়ে যাচ্ছিলাম। আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছলে সেখানে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা ছাত্রলীগের সভাপতি ও তার সহযোগীরা আমার মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। তারা আমাদের উপর লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকে। পেটানোর এক পর্যায়ে আমার কাছে থাকা গুচ্ছ গ্রাম প্রকল্পের ১ লাখ ৭৬ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়।

পরে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে আমাকে উদ্ধার করে পাশের একটি দোকানে নিয়ে গেলেও প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল কাদেরকে এলোপাতাড়িভাবে আঘাত করে। তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে এনায়েতপুর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

অভিযোগ অস্বীকার করে পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আক্তার হামিদ বলেন, আমি এই হামলার সাথে জড়িত না। বরং ইউপি চেয়ারম্যানকে আমি হামলার হাত থেকে রক্ষা করে ওখানে থাকা একটি রডের দোকানে বসিয়ে রেখেছিলাম।

বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা জানান, চেয়ারম্যানের উপর হামলার বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পঠিয়েছিলাম। রাতে থানায় এই সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর