শিরোনামঃ
উৎসব মুখর পরিবেশে রাত পোহালেই বেনাপোল ট্রান্সপোর্ট এজেন্সী মালিক সমিতি’র ভোট শার্শার নাভারন সিটি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু বৃদ্ধ বাবা মায়ের জন্য সম্মানজনক যত্নশীল পরিবেশ জরুরি- ডা. দিপু মনি, মন্ত্রী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন যশোরর শার্শা উপজেলায় প্রতীক বরাদ্দ সংবাদ প্রকাশের পর দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগকারী মমিনুর দম্পতির শোকজের ঘটনায় তদন্ত শুরু! গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ আহত-৪ গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ আহত-৪ অবশেষে কারা মুক্ত হলেন মাওলানা মামুনুল হক সেনা সদস্যদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব রাজশাহীতে দৈনিক মানবিক বাংলাদেশ পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন তাপদাহ উপেক্ষা করে ফসল কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষকরা এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ বেতাগীতে তীব্র গরমে তৃষ্ণার্তদের মাঝে ঠান্ডা পানি ও শরবত বিতরণ  হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে : রাজউক চেয়ারম্যান মে দিবস উপলক্ষে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিকজোট বাংলাদেশ এর র‍্যালী ও আলোচনাসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী

বাংলাদেশের কারণেই পূর্ব সীমান্তে শান্তি

কলমের বার্তা / ১৯০ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২২

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, ‘ভারতের পূর্ব সীমান্তে বাংলাদেশের মতো বন্ধুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র থাকার কারণে সেখানে শান্তি ও সুস্থিতি বজায় আছে।’ শনিবার আসামের রাজধানী গুয়াহাটিতে অনুষ্ঠিত ১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অতুলনীয় সেবা, ত্যাগ এবং সাহসিকতার জন্য রাজ্যটির বীর যোদ্ধাদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে রাজনাথ সিং বলেন, ‘পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে বাংলাদেশ গঠনের পর সবচেয়ে যদি কারও লাভ হয়ে থাকে তবে তা উত্তর-পূর্ব ভারত। কেননা দেশের পশ্চিমাঞ্চল সীমান্ত বরাবর আমরা যে ধরনের উত্তেজনা দেখতে পাই, ওই ধরনের উত্তেজনাময় পরিবেশ বাংলাদেশ সীমান্তে কখনই আমরা দেখতে পাই না। তার কারণ হলো বাংলাদেশ আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র। একটা সময় এই সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের সমস্যা ছিল কিন্তু সেটাও এখন প্রায় প্রায় নেই বললেই চলে। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে এখন শান্তি ও সুস্থিতি দুটিই বিরাজ করছে। ভারতের কেন্দ্র-রাজ্যের মধ্যে মেলবন্ধনের কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে। এর ফলে আগের চেয়ে বর্তমান সময়ে উত্তর-পূর্ব ভারত অনেক বেশি উন্নয়নের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।’

সম্প্রতি উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে সেনাবাহিনীকে বিশেষ ক্ষমতা দেওয়া ‘আর্মড ফোর্সেস স্পেশাল পাওয়ারস অ্যাক্ট’ (আফস্পা) প্রত্যাহার প্রসঙ্গে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমি যখন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলাম সে সময় মেঘালয়, অরুণাচল প্রদেশ থেকে ওই আইন প্রত্যাহার করা হয়েছিল। সম্প্রতি আসামের ২৩টি জেলা এবং মণিপুর ও নাগাল্যান্ডের ১৫টি করে মোট ৩০টি পুলিশ থানা এলাকা থেকেও ওই আইন তুলে নেওয়া হয়েছে। ওইসব অঞ্চলগুলোতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরে আসার কারণেই এই আইন প্রত্যাহার করা সম্ভব হয়েছে।’

তার অভিমত ‘মানুষের মধ্যে একটা ভুল ধারণা আছে যে, সেনাবাহিনী হয়তো সব সময়ের জন্য তাদের হাতে এই ক্ষমতা রেখে দিতে চায়। কিন্তু তা নয়। অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা দেখাটা সেনাবাহিনীর কাজ নয়। সেটা দেখে রাজ্য পুলিশ, কেন্দ্রীয় বাহিনীর সদস্যরা। সত্যিটা হলো এই যে, ওই অঞ্চলের পরিস্থিতির ওপর বিচার করেই এই আফস্পা আইন প্রয়োগ করা হয়। এমনকি সামরিক বাহিনী (স্থল, বিমান, নৌ) চায় যে, জম্মু-কাশ্মীর থেকেও ওই আইন প্রত্যাহার করা হোক। কিন্তু কোনো কারণে যদি ওই আইন প্রয়োগ করা হয়, তার জন্য দায়ী সেখানকার গম্ভীর পরিস্থিতি, এর জন্য সেনাবাহিনী কোনো অংশেই দায়ী নয়। দেশবাসীর এটা বোঝা উচিত।’

এদিনের ওই অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যটির রাজ্যপাল জগদীশ মুখী, মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, ভারত সরকারের ‘পদ্মশ্রী’ সম্মাননাপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ জহির, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী প্রমুখ।

100


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর