রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কোনাবাড়ীতে বিভিন্ন দাবি নিয়ে পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতী সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় এরান্দহ পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু শ্রমিকের আত্মহত্যা কারখানা কর্তৃপক্ষের শোক দুই কর্মকর্তা অব্যাহতি ডা. শফিকুর রহমান যারা দেশকে ভালবাসে তারা কখনও দেশ ছেড়ে পালায় না! যশোরে কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষনের অভিযোগে কলেজ ছাত্র আটক ভাঙ্গুড়ায় ৯ম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার উল্লাপাড়ায় ট্রাক ও মাইক্রোবাস সংর্ঘষে নিহত ২ জন আহত ১ চরবাসীর দুঃখ ঘোচাতে অনবদ্য ছুটে চলছেন কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মসজিদ ভাংচুরের ঘটনায় আশুলিয়ায় সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন লালমনিরহাট জজ আদালতে কর্মচারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগে বিক্ষোভ সমাবেশ

ই-কমার্স খাতের আকার এখন ৯ হাজার কোটি টাকা

রিপোর্টারের নাম : / ২৪০ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ৫ জুন, ২০২২

বাংলাদেশে ই-কমার্স শিল্প সম্ভাবনাময় খাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। শুরুতে ই-কমার্সের বিস্তার শহরকেন্দ্রিক থাকলেও, কয়েক বছরের মাথায় সারা দেশেই ই-কমার্সের গ্রাহক শ্রেণি গড়ে উঠেছে।  সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দক্ষতা এবং সহজলভ্যতার কারণে দেশে ই-কমার্স খাতের আকার বাড়ছে। বর্তমানে এই খাতের আকার ৯ হাজার কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বাংলাদেশ ই-কমার্স সম্মেলন-২০২২-এ আলোচকেরা ই-কমার্সে হালচাল নিয়ে কথা বলেন। ই-কমার্স শিল্পের প্রকৃত সম্ভাবনা, ট্রেন্ড এবং অনুশীলনগুলোকে উন্মোচিত করার লক্ষ্যে আজ শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে দেশের ই-কমার্সের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি এবং করোনাকালে এই শিল্পের পরিবর্তনের চিত্র তুলে ধরা হয়।

সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ই-কমার্স শিল্পের উন্নতির বিষয়ে বাংলাদেশের প্রত্যাশিত সম্ভাবনা রয়েছে। এই সম্ভাবনাগুলো গড়ে উঠেছে দক্ষতা এবং শিল্পটিতে প্রবেশের সহজলভ্যতার ভিত্তিতে। একটি পরিণত ইকোসিস্টেম সামগ্রিকভাবে এই শিল্পটিকে বেড়ে উঠতে সহায়তা করবে।’

ই-কমার্স খাতের অন্যতম উদ্যোক্তা আজকের ডিলের প্রতিষ্ঠাতা ফাহিম মাশরুর জানান, গত তিন বছরে দেশে ৩০ শতাংশেরও বেশি হারে ই-কমার্স খাতের আকার বাড়ছে। ২০২৫ সাল নাগাদ এর আকার ২৪ হাজার কোটি ছাড়িয়ে যাবে।

আলোচকেরা বলেন, দেশে ই-কমার্স খাতের উন্নতির অনেক জায়গা রয়েছে। বর্তমানে ই-কমার্স বাজারের ৫০ শতাংশই ঢাকা-ভিত্তিক। আর প্রধান ১০টি শহরে ৭৫ শতাংশ বেচাবিক্রি হয়। বর্তমানে অনলাইন গ্রাহক ২০ লাখ, যা মোট জনসংখ্যার ২ শতাংশেরও কম। অর্থাৎ সারা দেশে ই-কমার্স পৌঁছালেও গ্রাহকসংখ্যা সব জায়গায় সমানভাবে বাড়েনি। প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে ই-কমার্স সেবা সহজলভ্য করতে আরও কাজ করতে হবে।

ই-কমার্স সম্মেলনে তিনটি কি-নোট সেশন, তিনটি প্যানেল আলোচনা, চারটি ইনসাইট সেশন, দুটি কেস স্টাডিজ, একটি ফায়ারসাইড চ্যাট এবং একটি ডিপ ডাইভ সেশন অনুষ্ঠিত হয়।  দারাজের গ্রুপ ডিরেক্টর টনি হাল্টন, সেবা ডট এক্স ওয়াই জেডের সহপ্রতিষ্ঠাতা ইলমুল হক সজিব, এটুআই-অ্যাস্পায়ার টু ইনোভেটসের হেড অব ই-কমার্স রেজওয়ানুল হক জামিসহ ই-কমার্স সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আলোচনায় অংশ নেন।  সম্মেলনের উপস্থাপনায় ছিল দারাজ এবং পরিচালনায় ডট লাইনস। ইকুরিয়ার এবং দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সহযোগিতায় আয়োজনটির সহায়তায় ছিল সেবা প্ল্যাটফর্ম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর