শিরোনামঃ
বাগবাটি রাজিবপুর অটিস্টিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলে হুইল চেয়ার বিতরণ সিরাজগঞ্জ পৌরকর্মচারী ইউনিয়নের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত  কাজিপুর খাদ্য গুদামে অভ্যন্তরীণ বোরো -ধান চাউল সংগ্রহ এর উদ্বোধন আদিতমারীতে ধান-চাল ক্রয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঠাকুরগাঁওয়ে শিশু নিবির হত্যা মামলায় গ্রেফতার আরেক শিশু বেনাপোল সীমান্তের চোরা পথে ভারতে যাবার সময় মিয়ানমার নাগরিকসহ আটক-৪ বিয়েতে রাজি না হওয়ায় আত্নহত্যা, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যা মামলা সিরাজগঞ্জে সাংবিধানিক ও আইনগত অধিকার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত ঝিকরগাছায় জমি দখলে বাধা দেয়ায় একই পরিবারের ৫ জনকে মারপিট একঘরেই তিন প্রার্থী যশোরের শার্শায় কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ যশোরে অভিযানে মাদকসহ দুইজন আটক রক্ষা পেল প্রতারক চক্রের হাত থেকে প্রায় ৩০০ অভিবাসী নারী-পুরুষ আগামীকাল অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষা শুরু গাজীপুরে বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু উল্লাপাড়ায় মোটরসাইকেল নির্বাচনী প্রচারণায় হাজারো মানুষের ঢল বেনাপোলে দোয়াত-কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সোহরাবের গণজোয়ার নির্বাচন ও বৌদ্ধ পূর্ণিমার ছুটিতে টানা ৫ দিন বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ সিরাজগঞ্জে ২১৬ কে‌জি গ‌াঁজাসহ গ্রেফতার-২  উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চাচা-ভাতিজার লড়াই! সাধারণ ভোটাররা শঙ্কায় পতেঙ্গা সৈকত ঘিরে মাস্টার প্ল্যান তৈরিসহ একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত

বড় সতীনকে হারালেন ছোট সতীন

কলমের বার্তা / ১৯৭ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২২

নেত্রকোনায় ১নং ওয়ার্ডে (দুর্গাপুর) সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন দুই সতীন। তবে ছোট সতীনের কাছে হেরে গেছেন বড় সতীন। ছোট সতীন সুরমী আক্তার সুমী অটোরিকশা প্রতীকে ৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন এবং বড় সতীন আনোয়ারা বেগম তালা প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৪ ভোট। যা এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

সোমবার (১৭ অক্টোবর) সারাদেশের ৫৭টি জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে দুপুর ২টায় শেষ হয়েছে।

একই পদে আরও দুজন পুরুষ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হয়েছেন। তাদের মধ্যে জুয়েল মিয়া টিউবওয়েল প্রতীকে ৪৪ ভোট ও আব্দুল করিম হাতি প্রতীকে মাত্র ২ ভোট পেয়েছেন।

বিকেলে ফলাফল ঘোষণা করেন ১নং ওয়ার্ডের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা শিমু দাস।

জানা গেছে, দুই সতীন আনোয়ারা বেগম ও সুরমী আক্তার সুমীর স্বামী দুর্গাপুর পৌরসভার মেয়র মো. আলাউদ্দিন আলাল। তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

পৌর মেয়র আলাউদ্দিন আলালের বন্ধু ধনেশ পত্রনবীশ জানান, ছোট স্ত্রী সুরমী আক্তার সুমির প্রতি আলালের পূর্ণ সমর্থন ছিল। কিন্তু বড় স্ত্রী আনোয়ারা বেগমকে নির্বাচন না করতে অনেকবার বললেও তিনি স্বামীর কথা মানেননি।

বিজয়ী সুরমী আক্তার সুমি বলেন, পারিবারিক সিদ্ধান্তেই আমি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছি। আমার স্বামী অনেক আগে থেকেই নির্বাচনের জন্য আমার পক্ষে কাজ করে আসছিলেন। কিন্তু আলালের সুনাম নষ্ট করার উদ্দেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আনোয়ারা বেগমকে প্রার্থী করেছিল।

তিনি আরও বলেন, আমি অসুস্থ স্বামীকে নিয়ে হাসপাতালে। ভোটাররাও আমার সম্পর্কে এবং আলালের সিদ্ধান্তের কথা জানতেন। সকলেই আমার জন্য কাজ করছেন।সবার সহযোগিতার কারণেই আমি বিজয়ী হতে পেরেছি।

পরাজিত আনোয়ারা বেগম বলেন, আমার কিছু কর্মী-সমর্থক আছে যারা আমাকে জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে দেখতে চেয়েছিল। তাদের সমর্থনে আমি নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলাম।

তিনি বলেন, আমার স্বামী তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন। আমি আলাদা থাকি। ওই মহিলা যা বলেন তিনি তাই করেন। অথচ আমিও রাজনীতির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত। কিন্তু আমি যখনই কোনো পদ-পদবিতে যেতে চাইতাম তখনই অপর পক্ষ থেকে বাধা সৃষ্টি করা হতো।

95


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর