শিরোনামঃ
গাজীপুরে ৭ একর বনভূমি উদ্ধার যোগ্যতা ও উন্নয়ন দেখে ভোট দিন-খলিলুর রহমান; কাজিপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন তীব্র তাপদাহ,গাজীপুরে এক দিনে ২৩ ডায়েরিয়া রোগি ভর্তি কালিয়াহরিপুর ইউনিয়নের পাটচাষীদের মাঝে বিনামূল্যে পাটবীজ ও সার বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে ঐতিহ্যবাহী বৈশাখী মেলাকে আবদ্ধ করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আয়নুল হক আর নেই এবার ৪৫ টাকা কেজিতে চাল ও ৩২ টাকায় ধান কিনবে সরকার উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উড়ে গেল বাসের ছাদ, নিহত ১ সিরাজগঞ্জে মাসব্যাপী বৈশাখী মেলা ও লোকজ সাংস্কৃতিক উৎসবের শুভ উদ্বোধন শাহজাদপুরে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে উড়ে গেল সি লাইন বাসের ছাদ, নিহত ১ জন আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাছিম এস.এম. রেজা নূর দিপু গাজীপুরে তিতাসের অভিযান,শতাধিক বাড়ীর অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিছিন্ন  জেলা ছাত্রলীগের রাজনীতিতে নবজোয়ার আনতে সভাপতি পদে অভিঙ্গতা ও গ্রহনযোগ্যতায় এগিয়ে রাশেদ খান সলঙ্গা থানা যুবলীগের সভাপতি হতে চায় মাসুদ রানা খেলাধুলার মাধ্যমেই মেধা বিকাশের সুযোগ হবে মন্ত্রী-এমপির নিকটজনদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ ওবায়দুল কাদেরের

সারুয়ার হাসান সজিব ভালুকা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি:

ভালুকায় মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে ফরম ফিলাপের অর্থ আত্বসাতের অভিযোগ

কলমের বার্তা / ১৮২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ১৯ জুন, ২০২২

ময়মনসিংহের ভালুকায় এক মাদরাসা সুপারের বিরুদ্ধে এসএসসি সমমান দাখিল পরিক্ষার্থীর রেজিঃ ফি এবং ফরম ফিলাপের অর্থ আত্বসাতের অভিযোগ উঠেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের টাসকাপাড়া ডি এস বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে।

এ ঘটনায় ভুক্তভুগী মোছা.পারভিন নামের এক ছাত্রী উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

লিখিত অভিযোগে পারভিন বলেন, আমি দরিদ্র বাবার সন্তান। আমার বাবা মাটি কাটার কাজ করে আমার পরাশুনার খরচ বহন করেন। কিন্তু সম্প্রতি আমার এস এস সি (দাখিল) পরিক্ষার ফরম ফিলাপের জন্য ২ হাজার ৫ শত টাকা দিয়েছি। বাবা কোন মতেই আমার ফরম পুরনের জন্য সম্পূর্ন টাকার ব্যবস্থা করতে না পারায় বাবার কাজের কোদাল বিক্রি করে দেন। পরে আমি মাদরাসার সুপার আমিনুল স্যারের কাছে ২৫০০ টাকা জমা দেই। এবং বিদায় অনুষ্ঠানের জন্য চাদা প্রদান করি। কিন্তু এডমিট কার্ড আনতে গেয়ে শুনি আমার নাকি রেজিষ্টেশনই হয়নি। হতভম্ব হয়ে সুপার স্যারের কাছে জানতে চাই। তিনিও বলেন তুমার রেজিষ্ট্রেশন হয়নি। এমতাবস্থায় আমি কোন কোল কিনারা না পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবরা লিখিত অভযোগ দায়ের করি। আমি যে কোন মূল্যে ২০২২ সনের এস এস সি পরিক্ষায় অংশ গ্রহন করতে চাই।

এ ব্যাপারে মাদরাসার সুপার আমিনুল ইসলামের কাছে মোবাইল ফোনে বক্তব্য চাইলে তিনি সাক্ষাতে কথা বলবেন বলে জানান।

এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে বিস্তারিত বলা যাবে।

90


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর