শিরোনামঃ
বিদেশিদের ভিসার মেয়াদ কমছে ঈদের আগেই ‘সুখবরের’ আশা : জিম্মি নাবিক উদ্ধারে আলোচনায় অগ্রগতি কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন ভুটানের রাজার কারওয়ানবাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু ডলার সংকট কাটছে উপজেলা নির্বাচনে কঠোর নির্দেশনা অ্যানেসথেসিয়ার ওষুধ পরিবর্তন করার নির্দেশ মন্ত্রণালয়ের এক ইসরাইলির পুরস্কার গ্রহণ করে ড. ইউনূস গণহত্যার পক্ষ নিয়েছেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন: প্রধানমন্ত্রী একই পরিবারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির দুই কার্ড ৮ বছরে চাল পাইনি এক ছটাক! রায়গঞ্জে কমিউনিটি এডুকেশন ওয়াচ গ্রুপ পূনঃগঠন বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত সোনার বাংলা এসএসসি ২০০০ ব্যাচের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল ঠাকুরগাঁও অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে রোজাদার ও শিশুদের মাঝে ইফতার বিতরণ রায়গঞ্জে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সাথে মৌসুমী বন্যায় আগাম সাড়াদান প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত ভাঙ্গুড়ায় মাদকাসক্ত স্বামীর নির্যাতন সইতে না পেরে স্ত্রীর আত্মহত্যা,মেয়ের পরিবারের অভিযোগ হত্যা ঠাকুরগাঁওয়ে ২৩৩ টি হারানো মোবাইল উদ্ধার লালমনিরহাটে বিএসএফ গুলিতে আহত বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু! ‘শূন্যের বৃত্ত’ থেকে বের হলো বে-টার্মিনাল প্রকল্প

নিজস্ব প্রতিবেদক :

উল্লাপাড়ায় খিরা চাষে বাম্পার ফলন,কৃষকের মুখে হাসি

কলমের বার্তা / ৯৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শনিবার, ১১ মার্চ, ২০২৩

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় খিরার ফলনের সঙ্গে দামও ভালো পাওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।
এ অঞ্চলের উৎপাদিত খিরা স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে আড়ত থেকে প্রতিদিন শতাধিক ট্রাক খিরা ঢাকা,চট্টগ্রাম,বগুড়া,সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হচ্ছে। এদিকে খিরার দাম ভাল পাওয়ায় লাভের মুখ দেখছেন কৃষকরা। ফলে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।

কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়,সলঙ্গায় ৬টি ইউনিয়নে খিরার চাষাবাদ দ্বিগুন হয়েছে। এ বছর আবহাওয়া ভালো থাকায় মৌসুমি খিরার হাট বসেছে এলাকার বিভিন্ন স্থানে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,সলঙ্গা থানার ৬টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের কৃষকরা মাঠের পর মাঠ খিরার চাষা-আবাদ করছে। কিছু কৃষক লাভের আশায় নিজের জমি না থাকায় অন্যর জমি বর্গা নিয়ে খিরার আবাদ করছেন। কৃষকদের আশা আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে লাভোবান হবেন।

উপজেলার কৃষক আলামিন ও রায়হান বলেন, ধান চাষের পাশাপাশি এ বছর দুই বিঘা জমিতে খিরা চাষ করেছি। প্রতি বিঘা জমিতে ৮-১০হাজার টাকা খরচ হয়। একবিঘা জমি থেকে খিরা বিক্রি করা যায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। বর্তমান বাজারে প্রতি বস্তা খিরা ৭শত টাকা থেকে ৮ শত টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। বাজার দর এ রকম থাকলে সব খরচ বাদ দিয়ে বিঘা প্রতি জমিতে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা লাভ হবে। উপ-সহকারী কৃষি অফিসারদের পরামর্শে,এই এলাকার কৃষকরা ধান চাষে পাশাপাশি খিরা চাষে ঝুঁকছেন।

উপজেলা কৃষি অফিসার সুবর্ণা ইয়াসমিন সুমি জানান, খিরা চাষে সল্প খরচে দ্বিগুন লাভ। তাই আমরা কৃষি অফিস থেকে খিরা চাষীদের বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়ার কারণে এসব এলাকায় দিন দিন খিরা চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। এ বছরে উপজেলায় ২৪২ হেক্টর জমিতে খিরার আবাদ করা হয়েছে।

 

 

78


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর