বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
অতীতে ঘরে ঘরে চাকরি দেবার নাম করে হাহাকার দিয়ে গেছে রাজনৈতিক দলগুলো কেন্দ্রীয় জাকের পার্টির নেতা রবিউল ইসলাম রবি ভাঙ্গুড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু বেনাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত সলঙ্গায় সেচ্ছাসেবকদলের শীতবস্ত্র বিতরণ গাজীপুরে ৯ কেজি গাঁজাসহ গ্রেফতার-১ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ডিসপ্লে-তে ভেসে উঠেলো ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে আদম ব্যবসায়ী শাহীন ও মশিয়ারের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা সৌদি আরবে অবৈধ অভিবাসী! কুড়িগ্রামে এম আর বি ইকো ব্রিকসকে পাঁচ লক্ষ টাকা জরিমানা শার্শা সরকারি টেকনিকেল স্কুল এন্ড কলেজ ২ দিনব্যাপি বিজ্ঞান মেলা নারীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা ও টেকসই উন্নয়নে টিম চিহ্নের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

টাকার অভাবে টিউমারের চিকিৎসা হচ্ছেনা ৩ মাসের শিশু রিফাতের

রিপোর্টারের নাম : / ৬ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৪

মো. পারভেজ সরকার-রায়গঞ্জ প্রতিনিধি: মাত্র তিন মাস বয়স শিশু রিফাতের। জন্মের পর থেকে মাথার পেছনে একটি ছোটো বৃত্তের সৃষ্টি হয়।

সেই বৃত্তটি এখন শিশু রিফাতের মাথায় ব্রেন টিউমারের পরিণত হয়ে বড় আকার ধারণ করেছে। দ্রুত রিফাতের মাথা থেকে টিউমারটি চিকিৎসার মাধ্যমে ফেলে দিতে হবে।কিন্ত তার চিকিৎসার টাকা জোগাড় না করতে পারাই অসহায় হয়ে মানুষের কাছে হাত পাতছেন শিশুটির বাবা-মা।

সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার চান্দাইকোনা ইউনিয়নের মোজাফফরপুর গ্রামের বাবা মো: ফিরোজ (সম্পদ) ও মা মোছা: রেবেকা হতদরিদ্র এই দম্পতির একমাত্র সন্তানের এমন রোগ হওয়ায় চোখে অন্ধকার দেখছেন তারা। শিশুটির বাবা ট্রাক চালক এবং মা গৃহিণী। শিশু রিফাতের চিকিৎসার জন্য দ্রুত প্রায় ৮০ হাজার টাকা প্রয়োজন। উপায় না পেয়ে এই দম্পতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুড়ে বেড়াচ্ছেন তারা।

রবিবার (২৭ অক্টোবর) সকালে কথা হয় শিশু রিফাতের পরিবারের সঙ্গে।

রিফাতের মা রেবেকা জানান, তিন মাস  আগে তাদের ঘরে আসে রিফাত। তখন থেকেই মাথার পেছনে একটি ছোটো বৃত্তের সৃষ্টি হয়। আমরা প্রথমে ভেবেছিলাম ভালো হয়ে যাবে। কয়েকবার ডাক্তারও দেখিয়েছি। পরে টিউমার ধরা পড়ে। কিন্তু সময় যতই যাচ্ছে রিফাতের মাথার সেই টিউমার বেড়েই চলছে। ডাক্তার বলেছে দ্রুত তার এই টিউমার অপারেশনের মাধ্যমে ফেলে দিতে হবে। অন্যথা বিপদ হবে সামনে।

শিশু রিফাতের দাদী ফিরোজা বেগম বলেন, ‘আমাদের একটি মাত্র নাতী। তাও আল্লাহ এমন করে দিয়েছে। স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে মানুষের দারে দারে গিয়ে সাহায্য চাচ্ছি। তাও যেনো নাতীকে অপারেশন করাতে পারি।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

এক ক্লিকে বিভাগের খবর