শিরোনামঃ
আশা জাগাচ্ছে বায়ুবিদ্যুৎ ডিসেম্বরে ঘুরবে ট্রেনের চাকা মূল্যস্ফীতি হ্রাসে ব্যাংক থেকে ঋণ কমাতে চায় সরকার বদলে যাবে হাওরের কৃষি বাংলাদেশে নতুন জলবায়ু স্মার্ট প্রাণিসম্পদ প্রকল্প চালু যুক্তরাষ্ট্রের ‘তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে’ অস্বস্তি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন মোড় এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি সুবিধা উঠে যাচ্ছে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা দূর ৫০০ একর খাসজমি বরাদ্দ স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি আজ জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী দশতলা বিল্ডিং এর ছাদ থেকে লাফ দিয়ে নারী পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু বাগবাটি রাজিবপুর অটিস্টিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলে হুইল চেয়ার বিতরণ সিরাজগঞ্জ পৌরকর্মচারী ইউনিয়নের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত  কাজিপুর খাদ্য গুদামে অভ্যন্তরীণ বোরো -ধান চাউল সংগ্রহ এর উদ্বোধন আদিতমারীতে ধান-চাল ক্রয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঠাকুরগাঁওয়ে শিশু নিবির হত্যা মামলায় গ্রেফতার আরেক শিশু বেনাপোল সীমান্তের চোরা পথে ভারতে যাবার সময় মিয়ানমার নাগরিকসহ আটক-৪ বিয়েতে রাজি না হওয়ায় আত্নহত্যা, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যা মামলা সিরাজগঞ্জে সাংবিধানিক ও আইনগত অধিকার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

পরীক্ষামূলক ট্রেন চালানোর প্রস্তুতি

Kolomer Batra / ১৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪

প্রমত্তা যমুনার ওপর নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতুর শেষ স্প্যানটি বসানো হয়েছে ২০ এপ্রিল। এখন ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সেতুতে আগস্টে পরীক্ষামূলক ট্রেন চালানোর লক্ষ্য নিয়ে ফিক্সিং ও ট্র্যাক বসানো হচ্ছে। একই সঙ্গে টেলিকমিউনিকেশনের কাজসহ আনুষঙ্গিক কাজ করা হচ্ছে।

ডিসেম্বরে নির্ধারিত সময়ে এ রেলসেতু উদ্বোধনের আশা করছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া দুই পাশের ১৩ কিলোমিটার রেললাইনের অর্ধেকাংশ শেষ হয়েছে। বাকি কাজ দ্রুতগতিতে করা হচ্ছে। সেতুর পূর্ব ও পশ্চিম স্টেশনের কাজও অর্ধাংশ শেষ হয়েছে। এর মাধ্যমে আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক রেলওয়ে রুট এবং ট্রান্স-এশিয়ান রেলপথ নেটওয়ার্ক এখন হাতের মুঠোয় চলে আসছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান বলেন, এ সেতু নির্মাণের ফলে ট্রান্স-এশিয়ান রেলওয়ে নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে বাংলাদেশের আর তেমন কোনো বাধা রইল না।

তিনি আরও বলেন, ট্রান্স-এশিয়ান রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ফলে বাংলাদেশের জন্য ব্যাপক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হতে যাচ্ছে। যা বাণিজ্য নগরী চট্টগ্রাম ও পর্যটন নগরী কক্সবাজারের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং পর্যটন শিল্পের বিকাশে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। এ নেটওয়ার্ক চীনের ইউনান প্রদেশ থেকে থাইল্যান্ড ও মিয়ানমার, বাংলাদেশ, ভারত হয়ে তুরস্ক পর্যন্ত বিস্তৃত।

পূর্ব এশিয়ার ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, সিঙ্গাপুর, কোরিয়াও এ নেটওয়ার্কের আওতায় রয়েছে। দেশি-বিদেশি ৫ হাজারের বেশি প্রকৌশলী-শ্রমিক এখানে কাজ করছেন। সরেজমিন দেখা যায়, সেতুর নির্মাণ কাজে কেউ পাথর টানছে, কেউ ফিক্সিং করছে, আবার কেউ ট্র্যাক বসাচ্ছে। শ্রমিক শহিদুল ইসলাম জানান, এখানে দিনরাত প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যে কাজ করতে হয়।

সাধারণত সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ডিউটি করতে হয়। রেলওয়ের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী শেখ নাইমুল হক জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতুর ভৌত কাজ ৮২ শতাংশ শেষ হয়েছে। আর্থিক কাজের অগ্রগতি ৬০ দশমিক ৬১ শতাংশ। প্রকল্পের কাজ ডিসেম্বরে শেষ হলেও যাত্রী চলাচল শুরু হতে জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে।

18


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর