• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বেড়ায় তীব্র গরমে পথচারীদের মাঝে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সেবা প্রদান বারিতে সার্ক অঞ্চলে ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার টেকনোলজিস বিষয়ক সমাপনী কর্মশালা ছোনগাছা ইউনিয়নের পাটচাষীদের মাঝে বিনামূল্যে পাটবীজ ও সার বিতরণ ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে সিলেট ও কুষ্টিয়ার সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সিরাজগঞ্জ ট্রাফিক পুলিশের বিশেষ অভিযানে শতাধিক ফিটনেসবিহীন গাড়ি আটক সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস কাতারের আমিরের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন আশুলিয়ায় জাতীয় শ্রমিক লীগের মে দিবসের প্রস্তুতি সভা লালমনিরহাটে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের গ্রাহক সমাবেশ রায়গঞ্জে শিক্ষা বিষয়ক গ্লোবাল অ্যাকশন সপ্তাহ উদযাপন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কাজিপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত

মাটির নিচে হবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

কলমের বার্তা / ১৯২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : সোমবার, ১৩ জুন, ২০২২

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) রাজধানীর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আরও আধুনিকতা আনতে ভূগর্ভস্থ সেকেন্ডারি ট্রনন্সফার স্টেশন-এসটিএস করতে যাচ্ছে। প্রতিটি ওয়ার্ডে হবে একটি করে মাটির নিচে এসটিএস। এতে মহানগরের রাস্তায় কোনো বর্জ্য থাকবে না বলে আশ্বস্ত করেছে ডিএনসিসি।

রাজধানীর প্রায় সব সেকেন্ডারি ট্রনন্সফার স্টেশন-এসটিএস সড়ক ঘেঁষে তৈরি। বাসাবাড়ির সব বর্জ্য এখানেই জমা করা হয় দিনভর। এতে সড়ক নোংরা হবার পাশাপাশি ছড়ায় দুর্গন্ধ। নাক ধরে পথচারীদের রাস্তায় চলতে হয়। সিটি করপোরেশনের দাবি, আগে খোলা জায়গায় ময়লা ফেলা হলেও এখন পরিস্থিতি বদলেছে। প্রতিটি ওয়ার্ডে করা হয়েছে সেকেন্ডারি ট্রনন্সফার স্টেশন-এসটিএস। তাই ছড়ায় না দুর্গন্ধ। তবে বাস্তব চিত্র ভিন্ন। অনেক এসটিএসের গেইট কখনো বন্ধ করা হয় না, আবার কিছু স্টেশনের গেইট না খোলায় সড়কের উপর ফেলা হচ্ছে বর্জ্য।

ডিএনসিসি প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, এসটিএসটা একটি কাভার জার। এটি রাস্তার ফাঁকে ফাঁকে এবং কোন কোন এসটিএস রাস্তা থেকে দূরেও আছে। এই এসটিএস কোন অবস্থাতেই ওপেন নয়। সেখান থেকে দুর্গন্ধ, ময়লা রাস্তায় চলে আসার কোন সুযোগই নেই।

তিনি বলেন, রাস্তার উপরে ময়লাগুলো প্রসেস করা হত, খোলা থাকতো, কাঁকপক্ষি সবসময় এগুলোকে ছড়িয়ে থাকতো। সেই জায়গা থেকে আমরা একটি আবদ্ধ গিয়েছি। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আরও আধুনিক করতে আন্ডারগ্রাউন্ড এসটিএস করার প্রকল্প হাতে নিয়েছে উত্তর সিটি করপোরেশন। প্রকল্পটা শুরু হলে বর্জ্য আর রাস্তাঘাটে বা ল্যান্ডফিল্ডে কোথাও আর দেখা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, জনবান্ধব একটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালু করার জন্য আমরা অত্যাধুনিক আন্ডারগ্রাউন্ড এসটিএস করার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে রাজধানীর কোথাও বর্জ্য খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে আশ্বস্ত করেছে ডিএনসিসি।

95


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর