রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় এরান্দহ পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু শ্রমিকের আত্মহত্যা কারখানা কর্তৃপক্ষের শোক দুই কর্মকর্তা অব্যাহতি ডা. শফিকুর রহমান যারা দেশকে ভালবাসে তারা কখনও দেশ ছেড়ে পালায় না! যশোরে কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষনের অভিযোগে কলেজ ছাত্র আটক ভাঙ্গুড়ায় ৯ম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার উল্লাপাড়ায় ট্রাক ও মাইক্রোবাস সংর্ঘষে নিহত ২ জন আহত ১ চরবাসীর দুঃখ ঘোচাতে অনবদ্য ছুটে চলছেন কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মসজিদ ভাংচুরের ঘটনায় আশুলিয়ায় সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন লালমনিরহাট জজ আদালতে কর্মচারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগে বিক্ষোভ সমাবেশ কালিয়াকৈরে যুবককে আটকে রেখে নির্যাতন,২ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ

কাজিপুরে অবৈধ পশুরখাদ্য ঔষধ জব্দ ধ্বংস ও জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত

আজিজুর রহমান মুন্না, সিরাজগঞ্জঃ / ২২৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০২২

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার ছালাভরা বাজারে এসএ এগ্রোভেট নামের একটি পশুখাদ্য ও ওষুধ কারখানায় অভিযান চালায় ভ্র্যাম্যমান আদালত। অভিযানে প্রায় পাঁচলক্ষ টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ অবৈধ ও অন্য কোম্পানির মোড়ক লাগানো খাবার ও ওষুধ জব্দ করা হয়।

নিয়মিত বাজার ব্যবস্থাপনা তদারকির আওতায় বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত কাজিপুর উপজেলা সহকারি কমিশনার(ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবিএম আরিফুল ইসলাম ওই প্রতিষ্ঠানটিতে অভিযান চালান। আদালত এসময় ওই প্রতিষ্ঠানে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও কোন প্রকার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বৈধ ফার্মাসিস্ট এবং কেমিস্ট ছাড়াই প্রাণীর নানা জাতের খাবার ও ওধুষ তৈরির বিষয়টি হাতেনাতে ধরে ফেলে। পরে অবৈধ ওষুধগুলি বাইরে এনে তা ধ্বংস করা হয়। শুধুমাত্র প্রাণীর ওষুধ তৈরির জন্য কাটাগরি-১ এর আওতায় একটি প্রাথমিক সনদ নেয়া ওই প্রতিষ্ঠানে চারবছর যাবৎ প্রায় কুড়ি প্রকার ওষুধ তৈরি ও বাজারজাত করা হচ্ছিল।
পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত রুহুল আমিন লাকুকে চল্লিশ হাজার টাকা অর্থদন্ড প্রদান করেন।

উক্ত অভিযানকালে উপস্থিত ছিলেন, কাজিপুর উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ দিদারুল ইসলাম, ভেটেরিনারি সার্জন ডাঃ মাহমাদুল হাসান, উপজেলা কৃষি অফিসার রেজাউল করিম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা একেএম শাহা আলম মোল্লা, জেলা ড্রাগ সুপারভাইজার মরুময় সরকার প্রমূখ।
উপজেলা ভেটেনিরারি সার্জন ডাঃ মাহমুদুল হাসান বলেন, ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক শুধুমাত্র ক্যাটাগরি-১ এর আওতায় একটি সনদ নেন ২০১৯ সালে।

সে’টির মেয়াদও শেষ হয়েছে গতবছর। কিন্তু তিনি আর নবায়ন করেননি। আর এখানে ওষুধ তৈরির জন্যে কোন প্রকার লোকবলও নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর