শিরোনামঃ
কাজিপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কোনো প্রকার কারচুপি বরদাস্ত করবে না প্রশাসন শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক প্রশিক্ষণ অপরিহার্য -উপাচার্য ড. মশিউর রহমান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মেজবাহ্ উদ্দিন টঙ্গীতে পরিবহনে চাঁদাবাজীর অভিযোগে গ্রেফতার-৮ চতুর্থ দিনেও ঢাকার জনগণের মাঝে হাবিব হাসান শাহজাদপুরে দিনমজুরের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ  উদ্ধার  সিরাজগঞ্জে মহান মে দিবস পালন উপলক্ষে র‍্যালি প্রদর্শন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের রেল উন্নয়নে সহযোগিতায় আগ্রহী রাশিয়া সিরাজগঞ্জে তৃষ্ণার্ত মানুষদের মাঝে স্যালাইন ও শরবত বিতরণ রেলপথে মাত্র ৪ ঘণ্টায় ঢাকা থেকে খুলনা, শুরু জুলাই থেকে এআই প্রযুক্তিতে চলবে সরকারি অফিস অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবেলা করে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ শরবত বিতরণ করতে গিয়ে জামায়াত নেতা গ্রেপ্তার সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে বাংলাদেশকে ১২১ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার সুপারিশ আমবাড়ীতে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া সংশোধন করা হচ্ছে শ্রম আইন রেডিয়েশন প্রয়োগে ঘরেই সংরক্ষণ করা যাবে পেঁয়াজ চিকিৎসকরা অফিস টাইমে হাসপাতালের বাইরে গেলে ব্যবস্থা প্রবৃদ্ধির দৌড়ে চীন মালয়েশিয়ার চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ

সলঙ্গায় তিন ফসলি জমির মাটি যাচ্ছে ইটভাটায়

কলমের বার্তা / ১২১৮ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৩

উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দুর্বার গতিতে তিন-চার ফসলি জমির মাটি কেটে চলছে পুকুর খনন। আর এই ফসলি জমির মাটি নেয়া হচ্ছে ইট ভাটায়!
খননকারীরা বলছেন,প্রশাসনের মৌখিক অনুমতি নিয়েই খনন করা হচ্ছে। সরেজমিনে দেখা যায়, সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার ধুবিল ইউনিয়নের সাতকুর্শি গ্রামের তাজু মনসি ছেলে আনিছ আলী ও আজিদ আলী দুই ভাইয়ের ১৩ বিঘা ফসলি জমি ও পাশেই নৈপাড়া গ্রামের আবু বক্কারের ছেলে রহমান আলীর ১৬ বিঘা ফসলি জমিতে পুকুর খনন করা হচ্ছে। যার এক প্রান্তে রয়েছে ধানের চারা। তিন-চার ফসলি জমি নিয়ে বিপাকে পড়েছে ওই এলাকার কৃষকরা।

আর এই পুকুর খনন করছে আওয়ামীলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম হুদা নামে এক মাটি ব্যবসায়ী। এলাকা বাসী বলছে, ধুবিল ইউনিয়নে বেশির ভাগ ফসলি জমি মাটি কেটে পুকুরে পরিনতি করেছে এই আওয়ামীলীগ নেতা হুদা।

এরই মধ্যে নতুন করে আবার খনন হচ্ছে চার ফসলি জমিতে পুকুর।খননকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় অসহায় হয়ে পড়েছেন সাধারণ কৃষকরা।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় মোট ৬১টি ইটভাটার মধ্যে ৩১টির কোনো অনুমোদন নেই। আর এই সকল অবৈধ ইট ভাটায় নেওয়া হচ্ছে তিন-চার ফসলি জমির মাটি।
রায়গঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার তৃপ্তি কণা মন্ডল বলেন,ফসলি জমিতে যদি কোন পুকুর খনন করা হয়, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সচেতন মহল বলছেন, অবৈধ ইট ভাটা বাঁচাতেই ফসলি জমি নষ্ট করা হচ্ছে। এর সাথে উপর মহলের হাত রয়েছে। তবে হঠাৎ দুই একবার লোক দেখানো অভিযান চলায় উপজেলা প্রশাসন।

403


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর