নিজস্ব প্রতিবেদক:
গত ৩ জুলাই ২০২০ ইং তারিখে ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকায়‘‘সলঙ্গায় ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়’’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে আমাকে নিয়ে যাহা বলা হয়েছে তাহা আদৌ সঠিক নয়। ইহা সম্পুর্নই মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। কেননা এলাকার এক শ্রেনীর কু-চক্রি ও উন্নয়ন বিরোধী একটি স্বার্থন্বেষী মহল তাদের ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার হীন উদ্দেশ্যে এলাকার উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ডকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য গত (২১জুন) উল্লাপাড়া নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি মিথ্যা অভিযোগপত্র দাখিল করে এবং সাংবাদিকদেরকে তারা মিথ্যা তথ্য দিয়ে ষড়যন্ত্রমুলক ভাবে একটি মনগড়া ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে।
সংবাদে আমাকে ঘিরে বলা হয়েছে,দরিদ্র মানুষের অর্থ আত্মসাত,সরকারিভাবে ঘর দেওয়া, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতার কার্ড দেওয়ার নামে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ এক থেকে ১৫ হাজার, করোনার কারণে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত উপহার ২৫০০টাকার নাম দিয়ে আত্মসাত করেছি। যেটার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই।
আসলে আমার কাছে ১লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করে অভিযোগকারী আব্দুল কুদ্দুস। যাহার প্রমানসহ আমার কাছে আছে। চাঁদা দিতে আমি অস্বিকার করলে তারা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করে। যে অভিযোগ কোন দিনই তারা প্রমান করতে পারবেনা। মূল বিষয় হলো, আমি দীর্ঘদিন ধরে রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি। আমার নির্বাচনে যারা প্রতিদ্বন্দিতা করে হেরে গেছে তারাই আমার কর্মকান্ডকে বাধা গ্রস্ত করতে মিথ্যা অপপ্রচার ও অভিযোগ করে আসছে।
এছাড়াও অভিযোগকারীদের বর্ননা অনুযায়ী সংবাদে যে কথা বলা হয়েছে তাহা সম্পন্নই মিথ্যা। অভিযোগকারীরা সত্যকে আড়াল করে শুধু প্রতিহিংসা মুলক ভাবে উল্লেখিত উন্নয়নমুলক কর্মকান্ডকে ব্যাহত করতে এ ধরনের মিথ্যা অভিযোগ দায়ের ও সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশ করিয়েছেন। আর সেই অভিযোগের সংবাদ প্রকাশ করে আমাকে ও আমার পরিবারের দীর্ঘদিনের অর্জিত সুনাম ক্ষুন্যসহ আমাকে ব্যাপক ভাবে ব্যাথিত করেছে। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী
মো: নজরুল ইসলাম
ইউপি সদস্য ও সভাপতি ৬ ওয়ার্ড আওয়ামীলী,
রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন,সলঙ্গা-উল্লাপাড়া-সিরাজগঞ্জ।