শিরোনামঃ
বেনাপোলে নারী মাদক ব্যবসায়ী রূপার যাবজ্জীবন দাঁড়ানো কাভার্ড ভ্যানে সিএনজির ধাক্কা নিহত-১ আহত-৪ সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় গণধর্ষণ মামলার পলাতক প্রধান আসামী আটক সলঙ্গা থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে সিভি জমা দিলেন সোহেল রানা সিরাজগঞ্জে জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে উপকরণ বকনা বাছুর বিতরণ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এ্যাডঃ ইকবাল হোসেন মামুন! এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ গাজীপুরে বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায় থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা বেড়ায় বৃষ্টির জন্য সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায় গাজীপুরে ট্রাক চাপায় রিকশা চালকের মৃত্যু 

এখন থেকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করবে কানাডা

কলমের বার্তা / ৭৮ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শনিবার, ১ এপ্রিল, ২০২৩

কানাডার হাউজ অব কমন্সে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিল (এস-২১৪) পাস করেছে। এই বিল পাসের ফলে কানাডা এখন থেকে প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সরকারিভাবে পালন করবে। এটা বাংলাদেশি-কানাডিয়ানদের জন্য এবং সারা বিশ্বের মাতৃভাষা প্রেমিকদের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত।

কানাডাতে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ লাভারস অফ দি ওয়ার্ল্ড সোসাইটির প্রেসিডেন্ট আমিনুল ইসলাম দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বিলটি পাসের জন্য চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান এই লক্ষ্য অর্জনে গত দুই বছর যাবৎ তার এবং সংসদ সদস্য ও সিনেটরদের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করেছেন।

১৯৯৯ সালে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে ইউনেস্কো এবং পরবর্তীতে জাতিসংঘের স্বীকৃত আদায়ে মরহুম রফিকুল ইসলাম ও আব্দুস সালাম, এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেছে দূতাবাস। বিল এস-২১৪ পাশের জন্য কানাডাতে প্রবাসী আমিনুল ইসলামের উদ্যোগেরও সম্মান জানানো হয়।

কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান বিলটি উপর আলোচনা ও পাসের সময় কানাডিয়ান পার্লামেন্টে উপস্থিত ছিলেন। সংসদ সদস্য কেন হার্ডি, যিনি বিলটি উত্থাপন করেন, তিনি হাইকমিশনারের উপস্থিতির প্রশংসা করেন। বিলটির অন্য এক জন অগ্রগণ্য সমর্থক, সিনেটর মোবিনা এস জাফর বিলটি পাসের সময় হাইকমিশানের সাথে হাউজে উপস্থিত ছিলেন।

এই বিল পাস হওয়া—ভাষা ও সংস্কৃতির বৈচিত্র্যের প্রতি কানাডার অঙ্গীকারের প্রমাণ। বিলটি স্মরণ করিয়ে দেয় যে ভাষা হলো মানুষের পরিচিতি ও সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকারের অপরিহার্য উপাদান। ভাষার বৈচিত্র্যকে সম্মান করা, রক্ষা করা, প্রবর্ধন করা আমাদের সবার দায়িত্ব।

99


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর