শিরোনামঃ
একই পরিবারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির দুই কার্ড ৮ বছরে চাল পাইনি এক ছটাক! রায়গঞ্জে কমিউনিটি এডুকেশন ওয়াচ গ্রুপ পূনঃগঠন বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত সোনার বাংলা এসএসসি ২০০০ ব্যাচের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল ঠাকুরগাঁও অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে রোজাদার ও শিশুদের মাঝে ইফতার বিতরণ রায়গঞ্জে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সাথে মৌসুমী বন্যায় আগাম সাড়াদান প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত ভাঙ্গুড়ায় মাদকাসক্ত স্বামীর নির্যাতন সইতে না পেরে স্ত্রীর আত্মহত্যা,মেয়ের পরিবারের অভিযোগ হত্যা ঠাকুরগাঁওয়ে ২৩৩ টি হারানো মোবাইল উদ্ধার লালমনিরহাটে বিএসএফ গুলিতে আহত বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু! ‘শূন্যের বৃত্ত’ থেকে বের হলো বে-টার্মিনাল প্রকল্প বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারত্বে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত স্বাধীনতা দিবসে ভারত রাশিয়া ও চীনের শুভেচ্ছা ঈদযাত্রায় এবার স্বস্তির আশা চীনের পর বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার আসিয়ান অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান দেখতে কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা টিকিট কালোবাজারি বন্ধে জিরো টলারেন্স: রেলমন্ত্রী প্রশিক্ষণে আসবেন ভুটানের ডাক্তার-নার্স অসাম্প্রদায়িক মানবিক ও স্মার্ট দেশ গড়ার প্রত্যয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারে মিষ্টি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতার চেতনায় উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ব: প্রধানমন্ত্রী

সুলতান মাহমুদ জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃ

পিআইও অফিসের ওমেগার ও তার স্ত্রী স্কুল শিক্ষিকার বাড়িতে ত্রাণের ঢেউটিন

কলমের বার্তা / ২৫৬ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : মঙ্গলবার, ৭ জুন, ২০২২

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে পিআইও অফিসের ওমেগার ও আয়মাপুর সরকারি প্রাথমিক স্কুল শিক্ষিকা দম্পতির বাড়িতে ত্রাণের টিন। উপজেলার মিনিগাড়ী গ্রামের মোকসেদ আলী ও তার স্ত্রী ফরিদা খাতুনের বাড়িতে প্রায় ৪ ব্যান্ডিল ত্রাণের ঢেউটিন দিয়ে ঘরের ছাউনি ও সিমানা প্রাচির দেওয়া হয়েছে। ক্ষেতলাল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকতার্ বলছেন মোকসেদ আলীর নামে চলতি অর্থ বছরে কোন ঢেউটিন দেওয়া হয়নি। মোকসেদ পিআইও অফিসের বিল ভাউচারের কাজে নিয়োজিত আছে।

সরেজমিনে জানা দেখা যায়, ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নের মিনিগাড়ী গ্রামের মোকসেদ আলী প্রায় ২৬ বছর থেকে ক্ষেতলাল পিআইও অফিসে কর্মরত আছে। তার স্ত্রী ফরিদা খাতুন একই উপজেলার আয়মাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরত আছেন।
পিআইও অফিসে কর্মরত থাকাবস্থায় সম্প্রতি মোকসেদ আলী ত্রাণের সরকারি (বিক্রির জন্য নয়) নতুন ঢেউটিন দিয়ে তার ঘরের ছাউনি ও বাড়ির সিমানা প্রাচির নির্মান করেছেন। ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকায় ব্যপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
এলাকাবাসির অভিযোগ, অনেক হত দরিদ্র মানুষ যারা এসব ত্রাণ পাওয়ার যোগ্য তারা পায়নি অথচ পিআইও অফিসে কাজ করার সুবাদে কর্তাদের যোগসাজস ও স্বজনপ্রিতিতে টিন পেল মোকসেদ। অথচ তার বৌ করে সরকারি স্কুলে চাকুরী। আর আমরা যারা ক্ষতিগ্রস্থ দুস্থ্য ও হতদরিদ্র মানুষেরা দ্বারে দ্বারে ধরনা দিয়েও এসব পাইনা।
তবে কিছু ত্রাণের টিন লাগানোর কথা স্বিকার করে মোকসেদ বলেন, আমি পিআইও অফিসে ওমেগার হিসেবে মাষ্টাররোল বিল ভাউচারের কাজ সমন্বয় করি।
মোকসেদের স্ত্রী ফরিদা খাতুন বলেন, আমি প্রাইমারি স্কুলে চাকুরী করি। ঝরে আমার ঘড়ের টিন উরে গেলে আমাকে টিন অনুদান দেওয়া হয়।
অপরদিকে মোকসেদের ছেলে পিয়াদ নাসের বলেন, আমার আব্বু পিআইও অফিসে চাকুরী করে। টিনগুলো সহায়তা পেয়েছে।
ক্ষেতলাল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) রুহুল আমিন পাপন বলেন, মোকসেদের নামে ২০২০-২১ ইং অর্থ বছরে কোন টিন বরাদ্দ হয়নি। সে যদি কোন অপরাধ করে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, মোকসেদ পিআইও অফিসের কোন কর্মচারি নয়। সে আমার অফিসের বিল ভাউচারর কাজ করে।
এ ব্যাপারে জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক শরীফুল ইসলাম বলেন, ২০২০ সালে আম্পানের সময় এই ঢেউটিন গুলো দেওয়া হয়েছে কিনা সেটা তদন্তের জন্য ক্ষেতলাল উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

 

 

80


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর