শিরোনামঃ
অসহায় মানুষদের জন্য ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা,বেনাপোল থেকে স্বামী আটক বেতাগীতে সততা চর্চায় শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করণে বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা স্থাবর সম্পত্তি অর্জনে অনুমতি লাগবে বিদেশি সংস্থার বাণিজ্যে অবদান রাখায় সিআইপি কার্ড পেলেন ১৮৪ ব্যবসায়ী শাস্তির বিধান রেখে হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা ও সুরক্ষা আইন যমুনায় দৃশ্যমান হলো বঙ্গবন্ধু রেল সেতু রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৩০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র বছর শেষে আসছে রূপপুরের বিদ্যুৎ কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের সদস্য হচ্ছে বাংলাদেশ তিস্তার প্রকল্পে অর্থায়নে আগ্রহী ভারত ড. ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন আণবিক গবেষণার পথিকৃৎ প্রধানমন্ত্রীকে মোদির আমন্ত্রণপত্র দিলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোকে শেয়ারবাজারে আনার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর কোনো শক্তি আমাকে জনগণ থেকে দূরে সরাতে পারবে না শার্শার অস্ত্র মামলায় রাজুর ১৭ বছরের জেল মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু ! রায়গঞ্জে শিক্ষকের- দম্পতির  বাসার গ্রীল কেটে ৯ লাখ টাকার মালামাল লুট   সিরাজগঞ্জে জামিন পেলেন ৬ প্রিজাইডিং কর্মকর্তা   শার্শায় প্রবাসীর স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিবেদক:

রহিমপুর গ্রামে ঐতিহ্যবাহী বটগাছ

কলমের বার্তা / ১০৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৩

‘‘বটবৃক্ষের ছায়া যেমন রে.., মোর বন্ধুর মায়া তেমন রে..’’ গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় এই লোকসংগীতটি আজও মনে করিয়ে দেয় গ্রামীণ ঐতিহ্য বটবৃক্ষের কথা। সময়ের বিবর্তনে বট গাছের ঐতিহ্য অনেকটা হারিয়ে গেলেও সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বহুলী রহিমপুর ঈদগাহ মাঠে মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছে প্রায় শতবর্ষী বটগাছ। আর এই বট গাছের পাশেই সমাধি রয়েছে রহিমপুর গ্রামের পূর্বপুরুষরা।

একটা সময় ছিল যখন বাড়ির সামনে, জমির কাছে ও বিভিন্ন জায়গায় বটগাছ দেখা যেত। গ্রামগঞ্জের মেলাও বসত বটবৃক্ষের নিচে। গ্রাম বাংলায় অনেক ক্ষেত্রে ঠিকানা নির্ধারণের জন্য ‘বটতলা’ বলে অভিহিত করা হতো বিভিন্ন স্থানকে। পথের কাছে, নদীর পাড়ে, হাটে অথবা জনবিরল স্থানে ডাল-পাতায় ভরা বটগাছ ছিল পথিকের বিশ্রামের জায়গা। যা মানুষ, পাখি, কীটপতঙ্গের অকৃত্রিম বন্ধু।

বর্তমানে প্রাচীন আমলের দুই-একটি বটগাছ চোখে পড়লেও অনেকাংশে মানুষের চলাফেরার সুবিধার্থে এগুলো কেটে ফেলা হচ্ছে। জীবন-জীবিকার তাগিদে ছুটতে গিয়ে অনেক সময়ই মানুষ ভুলে যাচ্ছেন তাদের নিজস্ব ঐতিহ্য। উদ্ভিদ বিজ্ঞানীদের মতে, একটি বটগাছ কাটার সঙ্গে সঙ্গে তিন শতাধিক প্রজাতির আবাস নষ্ট হয়।

তুলনামূলকভাবে এ গাছে পাতা বেশি। বসন্ত ও শরৎকালে নতুন পাতা গজায়। কচি পাতার রং তামাটে। বট গাছের মঞ্জরির গর্ভে খুবই ছোট এবং ফলের মতোই গোলাকার ফুল লুকানো থাকে। এক লিঙ্গিক ফুল পরাগায়ণের জন্য বিশেষ জাতের পতঙ্গের ওপর নির্ভরশীল। গ্রীষ্ম-বর্ষা-শীতে বটের ফল পাকে।

রহিমপুর গ্রামের প্রবীণ কয়েকজন মুরুব্বি জানান, ‘প্রতি বছর ইদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা উপলক্ষে এই মাঠে ঈদের নামাজ আদায় করি আমরা। উষ্ণ আবহাওয়ায় ছায়াবৃক্ষটি মানুষের অনেক উপকারে আসে।

125


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর